দৈনন্দিন চলাচলে একটি নির্ভরযোগ্য, আরামদায়ক ও অ্যাফোর্ডেবল বাইক খুঁজছেন? সেই তালিকায় জায়গা করে নিতে হাজির হয়েছে হিরো সুপার স্প্লেন্ডার ১২৫, নতুন রূপে। উন্নত ইঞ্জিন ও ব্যালেন্সড ফিচারে ভর করে এটি হয়ে উঠতে পারে আপনার প্রতিদিনের পথচলার সঙ্গী।হিরো সুপার স্প্লেন্ডার ১২৫-এ রয়েছে ১২৪.৭ cc-এর এয়ার-কুলড, সিঙ্গেল সিলিন্ডার ইঞ্জিন। এই ইঞ্জিন সর্বোচ্চ ১০.৬ bhp শক্তি এবং ১০.৬ Nm টর্ক উৎপাদন করে, যথাক্রমে ৭,৫০০ ও ৬,০০০ rpm-এ। শহরের ট্র্যাফিক হোক বা খোলা রাস্তায় লং রাইড—সবেতেই সমানভাবে কার্যকর এই কমিউটার বাইক।এই বাইক শহরে গড়ে প্রায় ৫০ কিমি প্রতি লিটার এবং হাইওয়েতে ৫৫ কিমি প্রতি লিটার মাইলেজ দিতে সক্ষম বলে দাবি করা হয়েছে। অর্থাৎ, তেলের খরচ কমিয়ে ব্যয়বহুল সময়ে আপনাকে দেবে খানিক স্বস্তি।
হিরো সুপার স্প্লেন্ডারের সিট হাইট ৭৯৯ মিমি এবং মোট ওজন ১২২ কেজি। এর ফলে সব ধরনের চালকের জন্যই এটি একটি ব্যালেন্সড ও সহজে নিয়ন্ত্রণযোগ্য বাইক। বাইকে ব্যবহার করা হয়েছে টিউবলেস টায়ার এবং সাধারণ ব্রেকিং সিস্টেম, যা নিরাপত্তা বজায় রাখার সঙ্গে রক্ষণাবেক্ষণ খরচও কমায়। বাইকের গড় সর্বোচ্চ গতি প্রায় ১০০ কিমি প্রতি ঘণ্টা—যা কমিউটার ক্যাটেগরির জন্য যথেষ্ট।অ্যাফোর্ডেবল প্রাইস রেঞ্জ এবং প্রয়োজনীয় বৈশিষ্ট্যের কারণে শহর এবং গ্রামীণ উভয় ক্ষেত্রেই এই মডেলটি ক্রেতাদের মনোযোগ আকর্ষণ করছে। শুধুমাত্র শক্তিশালী ইঞ্জিন নয়, বাইকটি দৈনন্দিন ব্যবহারের জন্য নির্ভরযোগ্যতা এবং আরামের ভারসাম্য বজায় রাখে।
প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন (FAQ):
১. বাইকের ইঞ্জিন ক্ষমতা কত?
→ হিরো সুপার স্প্লেন্ডার ১২৫-এ রয়েছে ১২৪.৭ cc ইঞ্জিন যা ১০.৬ bhp ও ১০.৬ Nm টর্ক উৎপাদন করে।
২. শহরে ও হাইওয়েতে এর মাইলেজ কত?
→ শহরে আনুমানিক ৫০ kmpl এবং হাইওয়েতে ৫৫ kmpl পর্যন্ত মাইলেজ পাওয়া যায়।
৩. বাইকের ওজন ও সিট উচ্চতা কত?
→ বাইকটির ওজন ১২২ কেজি এবং সিট হাইট ৭৯৯ মিমি।
৪. বাইকের সর্বোচ্চ গতি কত?
→ গড়ে এটি ১০০ km/h পর্যন্ত গতি তুলতে পারে।
৫. এতে কী ধরনের টায়ার ও ব্রেকিং সিস্টেম ব্যবহৃত হয়েছে?
→ এতে রয়েছে টিউবলেস টায়ার এবং সাধারণ ব্রেকিং সিস্টেম।