Home Shorts Videos Gallary Join
প্রথম পাতা খবর বিনোদন OTT ওয়েব সিরিজ লাইফস্টাইল তথ্য প্রযুক্তি

Bajaj Platina: স্বপ্নের বাইক এবার মধ্যবিত্তের নাগালে, Bajaj Platina 110 কিনুন কম খরচে

সস্তায় গাড়ি কিনতে চান? তবে এই অফার আপনার জন্য। মাত্র ২০,০০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে একটি ২০১৫ মডেলের Bajaj Platina 110 বাইক। যাত্রীদের কাছে বিশ্বস্ত এবং সাশ্রয়ী বাইক হিসেবে পরিচিত এই মডেল, বর্তমানে অনলাইন প্ল্যাটফর্মে পুনর্বিক্রির জন্য তোলা হয়েছে।বাইকের বর্তমান মালিকের দাবি, প্রায় ৭৫,০০০ কিমি চালানোর পরেও এটি এখনো “প্রায় নতুন” অবস্থায় রয়েছে। বাইকটি ব্যবহার করা হয়েছে নিয়ম মেনে এবং যত্ন সহকারে, এমনটাই জানানো হয়েছে তালিকায়। আর এই মুহূর্তে বাজারে এই মডেলের একদম নতুন বাইক কিনতে গেলে ৬৯,৩৩৫ (এক্স-শোরুম প্রাইস) খরচ হয়।

স্পেসিফিকেশন ও পারফরম্যান্স

বাইকটিতে রয়েছে একটি ১১৫ সিসি ইঞ্জিন, যা অফিসিয়ালি প্রতি লিটারে ৭০ কিমি পর্যন্ত মাইলেজ দেয়। এই দামে এমন জ্বালানি সাশ্রয়ী বিকল্প শহর ও গ্রামের ক্রেতাদের কাছে অত্যন্ত আকর্ষণীয়।গিয়ার সিস্টেমের দিক থেকেও প্লাটিনা ১১০ পিছিয়ে নেই— এতে রয়েছে ৫-স্পিড ম্যানুয়াল গিয়ারবক্স। বাইকটির ওজন প্রায় ১১৯ কেজি এবং এতে রয়েছে ১১ লিটারের ফুয়েল ট্যাঙ্ক, যা দীর্ঘ যাত্রার জন্য যথেষ্ট সুবিধাজনক।

কেন আকর্ষণীয় এই বাইকটি?

বাজাজ প্লাটিনা ১১০ ভারতের অন্যতম জনপ্রিয় কমিউটার বাইকগুলির মধ্যে একটি। এর সহজ রক্ষণাবেক্ষণ, সাশ্রয়ী জ্বালানি ব্যবহার এবং আরামদায়ক রাইডিং অভিজ্ঞতা বহু বছর ধরেই সাধারণ ব্যবহারকারীদের পছন্দের তালিকায় রেখেছে এই মডেলকে।বর্তমানে মাত্র ২০,০০০ টাকায় এই মডেলটি পাওয়া যাচ্ছে এক অনলাইন প্ল্যাটফর্মে। নতুন বাইক কেনার তুলনায় এটি এক বিশাল সাশ্রয়, প্রায় ৫০,০০০ টাকা কম খরচে একটি ভালো অবস্থার বাইক কিনে নেওয়ার সুযোগ।

FAQ – প্রাসঙ্গিক প্রশ্নোত্তর

১. এই Bajaj Platina 110 মডেলটি কোন বছরে তৈরি?
→ এটি একটি ২০১৫ সালের মডেল, যেটি বর্তমানে পুনর্বিক্রির জন্য তোলা হয়েছে।

২. কত কিমি বাইকটি চলেছে?
→ বাইকটি প্রায় ৭৫,০০০ কিমি পর্যন্ত চলেছে বলে মালিক দাবি করেছেন।

৩. এই বাইকের নতুন মডেলের দাম কত?
→ এক্স-শোরুম মূল্য অনুযায়ী, নতুন Bajaj Platina 110 কিনতে গেলে প্রায় ৬৯,৩৩৫ খরচ হয়।

৪. ইঞ্জিন এবং গিয়ার সিস্টেমের খুঁটিনাটি কী?
→ এতে রয়েছে ১১৫ সিসি ইঞ্জিন এবং ৫-স্পিড ম্যানুয়াল গিয়ারবক্স।

৫. সেকেন্ড হ্যান্ড বাইক কেনার আগে কী কী খেয়াল রাখতে হয়?
→ বাইক দেখে নেওয়া, ডকুমেন্ট চেক করা, মাইলেজ যাচাই, এবং পূর্ব মালিকের ব্যবহারের রেকর্ড জানা জরুরি।