Dandruff Treatment: চুলে খুশকির সমস্যা? হাতে তুলে নিন অ্যালোভেরা জেল
অ্যালোভেরা জেল চুল নরম এবং সিল্কি করতে সাহায্য করে, তবে অ্যালোভেরা জেল। এর সঙ্গে মিশিয়ে নিতে হবে কয়েকটা জিনিস। এই জিনিস আপনি যদি অ্যালোভেরা জেল এর সঙ্গে মিশিয়ে নিতে পারেন, তাহলে আপনার চুল হবে কুচকুচে কালো, তবে এর জন্য আপনাকে খুব একটা দোকানে যেতে হবে না। রান্না ঘরে থাকা কয়েকটি জিনিস ব্যবহার করে আপনি আপনার চুলকে সুন্দর করে তুলতে পারেন, তাই আর দেরি না করে আমাদের Hoophaap এর পাতায় জলদি দেখে ফেলুন অ্যালোভেরার সঙ্গে কি মেশালে আপনার চুল হবে ঘন, কালো, সুন্দর।
অ্যালোভেরা জেল এর সঙ্গে যদি টক দই খুব ভালো করে মিশিয়ে চুলের গোড়া থেকে ডগা পর্যন্ত খুব ভালো করে লাগিয়ে কিছুক্ষণ পর শ্যাম্পু করে ফেলতে পারেন, তাহলে দেখবেন আপনার চুল হবে ঘন, কালো। অ্যালোভেরা জেল এর সঙ্গে নারকেল তেল খুব ভালো করে লাগে অন্তত এক ঘণ্টা রেখে দিন, যারা শ্যাম্পু করার পর কন্ডিশনার ব্যবহার করেন তাদের কন্ডিশনার ব্যবহার করতে হবে না, এই মিশ্রণটি আপনার ত্বকের জন্য অত্যন্ত উপকারী একটি উপাদান।
যাদের অতিরিক্ত খুশকি সমস্যা তারা অ্যালোভেরা জেল এর সঙ্গে মিশিয়ে নিতে পারেন, লেবুর রস। পাতিলেবুর রস খুব ভালো করে মিশিয়ে নিন। মিশ্রণটি চুলের গোড়ায় গোড়ায় লাগানো যেতে পারে, তাহলে কিন্তু খুশকির সমস্যা সমাধান হওয়া যায়। কারিপাতা বাগান থেকে তুলে এনে অথবা দোকান থেকে কিনে এনে খুব ভালো করে পেস্ট বানিয়ে নিতে হবে, এরপর এই পেস্টটির সঙ্গে অ্যালোভেরা জেল খুব ভালো করে মিশিয়ে নিন। মিশ্রণটি চুলের গোড়া থেকে আগা পর্যন্ত খুব ভালো করে লাগালে হয়ে যাবে অসাধারণ কাজ। পেঁয়াজের রসের সঙ্গে এলোভেরা জেল কি খুব ভাল করে মিশিয়ে নিতে হবে, মিশ্রণটি চুলের গোড়ায় গোড়ায় ভালো করে লাগিয়ে নিন আর দেখতে একেবারে ঘন কালো হয়ে গেছে ।
জেনে নিন উপকারিতা –
খুশকি সমস্যা কমে যাবে – শীতকালে যাদের অতিরিক্ত খুশকি সমস্যা বেড়ে যায় তারা এই প্রত্যেকটি উপকরণকে খুব ভালো করে চুলের গোড়ায় গোড়ায় লাগাতে পারেন, অ্যালোভেরা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান চুল এবং ত্বক ভালো করার জন্য।
চুল লম্বা হবে – যাদের চুল সহজে লম্বা হতে চায় না, তারা এই জেল প্রত্যেকটি উপকরণকে ৭ দিনে অন্তত তিনবার ব্যবহার করুন। এরকম প্রতি মাসেই আপনি করতে থাকুন দু-তিন মাস পর দেখবেন লম্বা, ঘন, কালো হয়ে গেছে।
সতর্কীকরণ– উপরে উল্লেখিত কোনো উপাদানে অ্যালার্জি থাকলে ব্যবহারের আগে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া উচিত। এছাড়াও কোনোরকম সমস্যা এড়াতে আগে চিকিৎসকের সঙ্গে অবশ্যই কথা বলুন।