শিক্ষিকার সাথে ছাত্রের রোম্যান্টিক সম্পর্কের কাহিনী, দরজা বন্ধ করে দেখুন সাহসী দৃশ্যের এই সিরিজ
ওটিটিগুলিতে ইদানিং প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে প্রাপ্তবয়স্ক ওয়েব সিরিজকে। উল্লু সহ একাধিক ওটিটি এই ধরনের ওয়েব সিরিজকে হাতিয়ার করেছে। তালিকায় রয়েছে আতরঙ্গি অ্যাপও। তবে এই অ্যাপটি অবশ্য বিভিন্ন ধরনের ওয়েব সিরিজ ও ফিল্ম আপলোড করে। গত 6 ই ডিসেম্বর আতরঙ্গির ইউটিউব চ্যানেলে লঞ্চ হয়েছে ‘মস্তরাম’-এর অফিশিয়াল ট্রেলার। এখনও অবধি ট্রেলারের ভিউ অতিক্রম করেছে দুই হাজারের কিছু বেশি। তবে এই ওয়েব সিরিজটি প্রাপ্তবয়স্ক হলেও অন্য ওয়েব সিরিজগুলির মতো বি গ্রেড নয়।
‘মস্তরাম’-এর কেন্দ্রীয় চরিত্র একজন লেখক। সে রুচিসম্পন্ন লেখা লিখতে পছন্দ করে। কিন্তু লেখা ছাপানোর জন্য ওই লেখককে বারবার ঘুরতে হয় প্রকাশকের দোরগোড়ায়। কিন্তু প্রকাশক তাকে বলে মশলাদার লেখা লিখতে। লেখক বুঝতে পারে, তাকে নিজের রুচির বিরুদ্ধে গিয়ে লিখতে হবে। লেখকের রুচিসম্পন্ন সাহিত্যকে সস্তা বলে মনে হয় তথাকথিত প্রকাশকদের কাছে। লেখকের বন্ধু তাকে নিয়ে যায় একটি ফিল্ম দেখাতে। প্রেক্ষাগৃহে ফিল্মের পর্দায় ওই লেখক দেখে শুধুই নীল ছবি। তার বন্ধু বলে, এই ফিল্ম অনুভব করার। রাগ করে প্রেক্ষাগৃহ ছেড়ে বেরিয়ে যায় ওই লেখক। তার বন্ধুও ছুটে বেরিয়ে আসে প্রেক্ষাগৃহের বাইরে।
সে লেখককে বলে, যা দেখা যায় তা বিক্রি হয়। হতাশ লেখকের জীবনে আবির্ভাব ঘটে এক নারীর। সে বাসে চানা ফেরি করে বেড়ায়। তার নাম রানি। চানা কেনার অছিলায় লেখক ছুঁয়ে দেয় রানির হাত। নিজের অনুভূতি নিয়ে লেখক লেখে ‘মস্তরাম’। তার এই উপন্যাস হয়ে যায় বেস্টসেলার। একসময় লেখককে ফিরিয়ে দেওয়া প্রকাশকরাই তাকে জিজ্ঞাসা করে, ‘মস্তরাম’-এর আগামী কাহিনী কবে আসছে!
লেখক লিখতে শুরু করে শিক্ষিকা ও ছাত্রের রোম্যান্টিক কাহিনী। গত 8 ই ডিসেম্বর ‘মস্তরাম’ স্ট্রিম হয়েছে আতরঙ্গি অ্যাপে।