Home Shorts Videos Gallary Join
প্রথম পাতা খবর বিনোদন OTT ওয়েব সিরিজ লাইফস্টাইল তথ্য প্রযুক্তি

Nabanna: পুজোর আগেই সুখবর, সরকারি কর্মীদের ভাতা একলাফে বাড়ল আরও ৩ হাজার টাকা

দুর্গাপুজোর আগে নবান্ন থেকে এলো এক বড় ঘোষণা। দীর্ঘদিন ধরে মাত্র ২ হাজার টাকা ভাতা পেয়ে আসা পার্ট-টাইম কর্মীরা এবার থেকে মাসিক ৫ হাজার টাকা পাবেন। আর্থিক চাপে থাকা বহু কর্মীর কাছে এই সিদ্ধান্ত নিঃসন্দেহে স্বস্তির বার্তা হয়ে উঠেছে। সরকারি বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, ২৬ আগস্ট নবান্ন থেকে এই নির্দেশিকা প্রকাশ করা হয়েছে। তবে বাড়তি ভাতা কার্যকর হবে ১ আগস্ট থেকে। অর্থাৎ, আগস্ট মাস থেকেই পার্ট-টাইম কর্মীরা নতুন হারে অর্থ পাবেন। রাজ্যের বিভিন্ন দফতর ও সরকার অধীন সংস্থায় যাঁরা আংশিক সময়ের কাজ করেন, তাঁদের ক্ষেত্রেই এই ভাতার বৃদ্ধি প্রযোজ্য হবে। এতদিন পার্ট-টাইম কর্মীদের মাসিক ভাতা নির্ধারিত ছিল ২ হাজার টাকা। সেই অঙ্ক দ্বিগুণেরও বেশি বৃদ্ধি পেয়ে এখন ৫ হাজার টাকা হয়েছে। উৎসবের আগে এই সিদ্ধান্তকে সরকারের ইতিবাচক পদক্ষেপ হিসেবে দেখা হচ্ছে। রাজ্যের আর্থিক পরিস্থিতি নিয়ে বিতর্ক থাকলেও, কর্মীদের স্বার্থে এই বৃদ্ধি কার্যকর করা হয়েছে বলে মনে করছেন পর্যবেক্ষকরা।

আর্থিক স্বস্তির আশা

রাজ্যের নানা দফতরে বহু বছর ধরে কাজ করা অনেক পার্ট-টাইম কর্মী ন্যূনতম ভাতা পান। তাদের সংসার চালানো ক্রমশ কঠিন হয়ে উঠছিল। ফলে, নতুন এই সিদ্ধান্ত তাঁদের পরিবারের জন্য এক বড় আর্থিক সহায়তা হয়ে উঠবে বলে আশা করা হচ্ছে। বিশেষত উৎসবের আগে এই বাড়তি অর্থ তাঁদের হাতে এলে কেনাকাটা বা অন্যান্য প্রয়োজন মেটানো সহজ হবে।

প্রশাসনিক বার্তা

সরকারি সূত্রে জানা গিয়েছে, ভাতা বৃদ্ধির এই সিদ্ধান্তকে দীর্ঘদিনের দাবি পূরণের অংশ হিসেবে দেখা হচ্ছে। বহু কর্মীই ভাতা বাড়ানোর জন্য বারবার দাবি তুলেছিলেন। অবশেষে পুজোর আগে সেই দাবি পূরণ হল।

সাধারণ প্রশ্নোত্তর (FAQ)

১. নতুন ভাতা কার্যকর হওয়ার তারিখ কবে থেকে?
১ আগস্ট ২০২৫ থেকে এই নতুন ভাতা কার্যকর হয়েছে।

২. পূর্বে পার্ট-টাইম কর্মীরা কত টাকা ভাতা পেতেন?
আগে এই ভাতা ছিল মাসিক ২ হাজার টাকা।

৩. নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পার্ট-টাইম কর্মীরা কত টাকা পাবেন?
এখন তাঁরা মাসিক ৫ হাজার টাকা ভাতা পাবেন।

৪. কোন কোন কর্মীরা এই সুবিধা পাবেন?
রাজ্যের বিভিন্ন দফতর ও সরকার অধীন সংস্থায় নিযুক্ত পার্ট-টাইম কর্মীরা এই সুবিধার আওতায় আসবেন।

৫. কেন এই পদক্ষেপকে গুরুত্বপূর্ণ বলা হচ্ছে?
উৎসবের আগে কর্মীদের আর্থিক চাপ কিছুটা কমাতে এবং দীর্ঘদিনের দাবি পূরণ করতে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।