সমস্যা থেকে মুক্তি মেলে দেবী দুর্গার আরাধনায়, নব দুর্গা স্তোত্র পাঠে জীবনে অন্য উচ্চতা আসে
শ্রী চণ্ডীর মাহাত্ম্য জানলে তবেই নবদূর্গার মাহাত্ম্য জানা সম্ভব। শ্রী চন্ডীর মধ্যে রয়েছে ৫ টি স্তব। দেবীসূক্ত, ব্রহ্মা কর্তৃক দেবী স্তুতি, শক্রাতিক অপরাজিতা স্তুতি, নারায়ণী স্তুতি। এই পাঁচটি স্তব বা স্তুতি প্রতিদিন নিষ্ঠাভরে পাঠ করলে জীবনের সমস্ত সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
শ্রী শ্রী চন্ডী মহিষাসুরমর্দিনী কে নবদূর্গা রূপে বর্ণনা করা হয়েছে। তারা হলেন গৌরী, ভারতি, অম্বিকা, ভদ্রকালী, মাহেশ্বরী, কুমারী, বৈষ্ণবী, ভগবতী, সনাতনী। শুধু শ্রীশ্রীচণ্ডীতেই নয়, বেদেও এই নব দূর্গার ব্যাখ্যা পাওয়া যায়।
এই নবদূর্গাকে দেখা যাচ্ছে দেবী শক্তি হিসাবে দূর্গাই নয়টি রূপ ধারণ করছেন। শ্রীশ্রীচণ্ডী তে তিনি বিষ্ণুমায়া, চেতনা, লজ্জা, ক্ষমা, শ্রদ্ধা, বৃদ্ধি, তুষ্টি, পুষ্টি সবকিছুই মা দূর্গা। সব মিলিয়ে এই নবদুর্গা ২৩ রকমের রূপদানে দেবী অলংকৃত। তিনি একাধারে সগুণা, অন্যদিকে নির্গুণা, অভয়া, শোভনা, মঙ্গলা সর্বোপরি ধর্ম অর্থ কাম মোক্ষ প্রদায়িনী।