Short Film: বন্ধুপত্নীকে জোর করে উপভোগ কামুক ব্যক্তির, কানে হেডফোন গুঁজে দেখুন
যেখানেই নিষিদ্ধতা, সেখানেই মানুষের আগ্রহ বেশি, আর সেখানেই ভিড় জমান সবরকম বয়সের মানুষ। পুরুষ হোক বা মহিলা, নিষিদ্ধতা নিয়ে আগ্রহ কমবেশি সকলেরই। আর মানুষের এই ধর্মকেই কাজে লাগিয়ে জনপ্রিয়তা লাভ করেছে বেশ কিছু ওটিটি ও ওয়েব প্ল্যাটফর্ম। যেখানে প্রায় প্রতিদিনই মুক্তি পায় ‘হট’ এবং ‘বোল্ড’ দৃশ্য দিয়ে সাজানো আজকালকার প্রায় সব ওয়েবসিরিজ ও শর্ট ফিল্ম। সেই কারণেই সম্প্রতি গোপনে জনপ্রিয়তা লাভ করছে বেশিরভাগ ‘ইরোটিক’ ওয়েব কন্টেন্ট। এগুলি এমন গল্প ও দৃশ্যপট দিয়ে সাজানো হয়, যা মানুষের একান্ত সময়ের সঙ্গী হতে পারে।
হিন্দি ও ইংরেজিতে এই ধরণের কন্টেন্ট ও একদিন আগে থেকেই হয়ে আসছে। হিন্দি শর্ট ফিল্ম মূলত কিছু ড্রামা বা শিক্ষণীয় সামাজিক বিষয়কে ঘিরে তৈরি হয় বহুকাল থেকেই। তবে আজকাল দর্শকদের চাহিদায় এই ধরণের কন্টেন্ট তৈরি করা হয়ে থাকে। আর এই ধরনের কন্টেন্টের চাহিদা আজকাল তুঙ্গে। তার কারণ হল গরমাগরম সব দৃশ্যাবলী দিয়ে সাজানো হয় এইসব সিরিজ ও শর্ট ফিল্ম। আর এবার এমনই একটি শর্ট ফিল্ম ব্যাপকভাবে হিট হল সামাজিক মাধ্যমে।
আর এবার ইউটিউবে এমনই একটি শর্ট ফিল্মকে ঘিরে শোরগোল পড়ল দর্শকদের মধ্যে। ‘অন্ধি পত্নী’ নামের এই শর্ট ফিল্মে দেখানো হয়েছে একটি অসম সম্পর্ক। এই সিরিজের শুরুতেই দেখা যায় এক ব্যক্তি তার অন্ধ স্ত্রীয়ের সঙ্গে রোমান্সে লিপ্ত হচ্ছেন বেডরুমে। তাদের আদরের মুহূর্তের মাঝেই তাদের বাড়িতে এসে ওই ব্যক্তির এক বন্ধু। আর সেই বন্ধু তার বন্ধুর স্ত্রীকে দেখেই উত্তেজিত হয়ে পড়ে। সে মনে মনে ছক কষতে শুরু করে তার শরীর ভোগ করার। একদিন ওই ব্যক্তি ছুটিতে বাড়ি গেলেই ফাঁকা বাড়িতে এসে ওই অন্ধ বন্ধু পত্নীর সঙ্গে কুকীর্তি করে ওই কামুক ব্যক্তি।
তবে সিরিজের শেষে যখন ওই ব্যক্তি বাড়ি ফিরে আসে তখন গল্পে একটি গুরুত্বপূর্ণ মোড় আসে। আর এই মোড় থেকেই ক্লাইম্যাক্স টানা হয় শর্ট ফিল্মের। কামনা ও লালসার শেষ পরিণতিটিও সামাজিক শিক্ষা হিসেবে দেখানো হয়েছে এই স্বল্পদৈর্ঘ্যের ছবিতে। ইউটিউবে ‘পিএ ডিজিটাল ফিল্মজ’ নামের একটি জনপ্রিয় চ্যানেল থেকে পোস্ট করা হয়েছে এই শর্ট ফিল্মটি। ইতিমধ্যে লক্ষ লক্ষ দর্শক এই ফিল্মটিকে উপভোগ করেছেন।