whatsapp channel

Nandini Didi: হাঁটু মুড়ে বসে নন্দিনীকে প্রেম নিবেদন, বিয়ে ভাঙল নাকি ভাইরাল দিদির!

একটানা সংবাদ শিরোনামে থাকতে না পারলেও লাইমলাইট থেকে সরার নাম নেই নন্দিনী দিদির (Nandini Didi)। তাঁর সঙ্গে 'ভাইরাল' শব্দটি জড়িত ওতপ্রোতভাবে। ইউটিউবের কল্যাণে ডালহৌসির অফিস পাড়ায় এক চিলতে ভাতের দোকান…

Nirajana Nag

Nirajana Nag

একটানা সংবাদ শিরোনামে থাকতে না পারলেও লাইমলাইট থেকে সরার নাম নেই নন্দিনী দিদির (Nandini Didi)। তাঁর সঙ্গে ‘ভাইরাল’ শব্দটি জড়িত ওতপ্রোতভাবে। ইউটিউবের কল্যাণে ডালহৌসির অফিস পাড়ায় এক চিলতে ভাতের দোকান চালান মমতা গঙ্গোপাধ্যায় ওরফে নন্দিনী আজ ইন্টারনেট সেনসেশন। জিন্স টপ পরা, গলায় ব্লুটুথ হেডফোন ঝোলানো ঝকঝকে মডার্ন নন্দিনী দিদি লাইমলাইট কেড়ে নিতে বেশি দেরি করেননি। এক সময় তাঁর দোকানের সামনেই ইউটিউবারদের ভিড় উপচে পড়ত। এখন ক্রেজ খানিকটা কমলেও কাঙ্খিত সাফল্য পেয়ে গিয়েছেন নন্দিনী। নিজের রেস্তোরাঁও খুলে ফেলেছেন তিনি।

সোশ্যাল মিডিয়ায় চোখ রাখলেই নন্দিনী দিদির কোনো না কোনো ভাইরাল ভিডিও দেখতে পাওয়া যায়। সম্প্রতি এমনি একটি ভিডিওতে নজর আটকেছে নেটিজেনদের। হলুদ কমলা শাড়ি স্লিভলেস ব্লাউজে ঝলমলে নন্দিনী। তাঁর সামনে হাঁটু মুড়ে বসে তাঁর হাত নিজের হাতে নিয়ে প্রেম নিবেদন করছেন এক যুবক। ভিডিওটি এই মুহূর্তে ভাইরাল নেট পাড়ায়। কে এই যুবক? গুঞ্জন বলে, নন্দিনী দিদির বিয়ে ইতিমধ্যেই হয়ে গিয়েছে। তাঁর মুখে বহুবার শোনা গিয়েছে বরের নাম। তবে কি ফের নতুন সম্পর্কে জড়ালেন নন্দিনী?

আজ্ঞে না। সবটাই ঘটেছে ভিডিওর জন্য। আসলে ওই যুবকের নাম শুভঙ্কর দাস। পেশায় একজন কনটেন্ট ক্রিয়েটর তিনি। অনেক মডেলের সঙ্গেই ভিডিও বানান তিনি। ভাইরাল নন্দিনী দিদিও বাদ যাননি। প্রেমের মাসে দুজনের এমন রোম্যান্টিক ভিডিও দেখে চোখ কপালে উঠেছে অনেকেরই। আবার কেউ কেউ এই সুযোগে মজা করতেও ছাড়েননি। কয়েকজন লিখেছেন, দুজনকে একসঙ্গে মোটেও মানাচ্ছে না।

প্রসঙ্গত, বর্তমানে ডালহৌসির দোকান ছাড়াও নিউটাউনে একটি দোকান খুলেছেন নন্দিনী দিদি। নাম দিয়েছেন ‘নন্দিনীদির হেঁশেল’। তবে ডালহৌসির দোকানটি কিন্তু উঠে যাচ্ছে না। সেই দোকানটিও একই ভাবে চালাচ্ছেন তিনি। এই নতুন দোকানের জন্যও মাঝেমধ্যেই চর্চায় উঠে আসেন নন্দিনী। তাঁর কোনো ভিডিও পোস্ট করা হলেই হয়ে যায় ভাইরাল।

whatsapp logo
Nirajana Nag
Nirajana Nag

আমি নীরাজনা নাগ। HoopHaap-এর একজন সাংবাদিক। বিগত চার বছর ধরে এই পেশার সঙ্গে যুক্ত রয়েছি। নিজের লেখার মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাঠকদের কাছে পৌঁছে দিতে চাই