মা হওয়ার পর সাধারণত মেয়েদের ওজন বাড়ে। হরমোনের জন্যেই ওজন বাড়ে কমে। তবে অনেকেই মাতৃত্বের পর ওজন নিয়ে সমস্যার মুখোমুখি হন। মাতৃত্বের পর এক্সারসাইজ করা যায়না। এছাড়াও সন্তানকে রেখে অফিস কাছারী যাওয়া যায়না, খাওয়া দাওয়া ভালো হয়। এতে করে ওজনের কি দোষ? যদিও আমাদের দেশে নরম্যাল প্রসেসে বেবী নেওয়ার শতাংশ কমেছে। বেশিরভাগ প্রসূতির সিজারিয়ান পদ্ধতিতেই বেবী হয়। ফলে এক্সারসাইজ যেমন করা যায়না তেমনই ওষুধ সেবন করতে হয়। ফলে মোটা হতে তারা বাধ্য। কিন্তু এই ওজন আপনি কমিয়ে ফেলতে পারেন চট করে। যেমন কমিয়েছেন শ্বেতা তিওয়ারি। কীভাবে?
View this post on Instagram
দ্বিতীয় সন্তান শ্বেতার পুত্র। দ্বিতীয় বিয়ে এবং দ্বিতীয় সন্তান নিয়ে দিব্যি না থাকলেও এখনও তার ফিগার দেখলে চক্ষু চড়কগাছ। মা হওয়ার পর এক ধাক্কায় ১০ কেজি ওজন কমিয়ে দেন তিনি। এরমধ্যেই বেশ কয়েকটি ওয়েব সিরিজে অভিনয় পর্যন্ত করে নেন। ‘মেরে ড্যাড কি দুলহন’, ‘হাম তুম’ সহ কয়েকটি ওয়েব সিরিজে দেখা গিয়েছে শ্বেতা তিওয়ারিকে। ওই সিরিজগুলোর মধ্যে শ্বেতা একদম হট বম্ব। এখানেই শেষ নয়, এই মুহূর্তে ‘খতরোঁ কে খিলাড়ি-১১’ রিয়ালিটি শোয়ের জন্য দক্ষিণ আফ্রিকায় শ্যুটিং করছেন শ্বেতা তিওয়ারি। সেখানেও শ্বেতা সুপার হট। এরকম ফিগার কিভাবে পেলেন তিনি? মুখ খুললেন অভিনেত্রী নিজেই।
মা হওয়ার পর তিনি অনেকটা ফ্যাট গেইন করেছিলেন। এরপরেই তিনি যোগাযোগ করেন ডায়েটেশিয়ানের সঙ্গে। একদম কঠিন ডায়েট মেইনটেইন করে আজ তিনি এমন হট ফিগার পেয়েছেন। শ্বেতা তিওয়ারিকে.তাঁর কথায়,শরীর চর্চা নয়, তাঁর ডায়েটেশিয়ান কিনিতা কাদাকিয়ার করে দেওয়া ডায়েট প্ল্যানের জন্যই এতটা ওজন কমাতে সক্ষম হয়েছেন তিনি। যদিও শরীর চর্চা থেকে কোনওদিনও বিরতি নেননি তিনি। প্রতিদিন চলত কঠিন শরীর চর্চা। এরজন্য একধাক্কায় ১০ কেজি ওজন কমিয়ে তিনি এখন তন্বী, সেক্সি এবং হট।
View this post on Instagram
উল্লেখ্য, কিছুদিন আগেই স্বামীর হতে নিগ্রহ হয়েছিলেন অভিনেত্রী। কোলে ছেলের সামনেই স্বামীর হাতে চড় থাপ্পড় খান অভিনেত্রী। এরপরেই ছি ছি ধিক্কার ওঠে শ্বেতার দ্বিতীয় স্বামীর ক্ষেত্রে।