whatsapp channel

Prosenjit Chatterjee: বাবাকে হারানোর যন্ত্রণা, প্রসেনজিতের সামনেই ঝরঝর করে কেঁদে ফেললেন রচনা

পিতা ও কন্যার বন্ধন অটুট। এখনও অবধি হিন্দু ধর্মে বিয়ের সময় নান্দীমুখ অনুষ্ঠানে বাবার পাশে বসে আবেগতাড়িত হয়ে কেঁদে ফেলেন মেয়েরা। বাবাকে হারানোর ব্যথা তিনিই বোঝেন, যিনি হারিয়েছেন। এবার বাবার…

Avatar

Advertisements
Advertisements

পিতা ও কন্যার বন্ধন অটুট। এখনও অবধি হিন্দু ধর্মে বিয়ের সময় নান্দীমুখ অনুষ্ঠানে বাবার পাশে বসে আবেগতাড়িত হয়ে কেঁদে ফেলেন মেয়েরা। বাবাকে হারানোর ব্যথা তিনিই বোঝেন, যিনি হারিয়েছেন। এবার বাবার কথা মনে করে ‘দিদি নং ওয়ান’-এর মঞ্চে কেঁদে ফেললেন রচনা (Rachana Banerjee)।

Advertisements

সম্প্রতি ‘দিদি নং ওয়ান’-এর  বিশেষ  পর্বে তাঁর আগামী ফিল্ম ‘আয় খুকু আয়’-এর প্রোমোশনে এসেছিলেন প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় (Prasenjit Chatterjee)। ‘আয় খুকু আয়’ ফিল্মটি এক বাবা ও তাঁর মেয়ের কাহিনী। সমাজের প্রতিকূলতা সত্ত্বেও বাবার, নিজের মেয়েকে একাই বড় করে তোলার গল্প ‘আয় খুকু আয়’। ‘দিদি নং ওয়ান’-এর মঞ্চে রচনাকে তাঁর বাবার সম্পর্কে কিছু কথা বলার অনুরোধ জানান প্রসেনজিৎ। কিন্তু কিছু বলার মতো পরিস্থিতিতে ছিলেন না রচনা। পোডিয়ামে দাঁড়িয়েই কান্নায় ভেঙে পড়েন তিনি।

Advertisements

তাঁকে সামলাতে এগিয়ে আসেন প্রসেনজিৎ। রচনার কাঁধে হাত রেখে সান্ত্বনা দেন তিনি। কিছুক্ষণের মধ্যে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে রচনা বলেন, বাবাই ছিলেন তাঁর সব। রচনা যখন হায়দরাবাদে কাজ করতেন, তখন তাঁর বাবা তাঁর সাথে থাকতেন। শুধুমাত্র রচনাকে দেখাশোনার জন্য চাকরি ছেড়ে মেয়ের সাথে গিয়েছিলেন রচনার বাবা। রচনার কাছে বাবার সাথে কাটানো সময় আশীর্বাদের থেকে কিছু কম নয়। তিনি জানেন একদিন সবাইকে চলে যেতেই হবে। তবে স্মৃতিটুকু রয়ে যায়।

Advertisements

দীর্ঘদিন ধরে বার্ধক্যজনিত অসুস্থতার ফলে গত বছর নভেম্বর মাসে প্রয়াত হয়েছেন রচনার বাবা রবীন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় (Rabindranath Banerjee)। এখনও রচনার মনে হয়, বাবার সাথে আরও কিছুটা সময় কাটানোর সুযোগ যদি পেতেন!

Advertisements

whatsapp logo
Advertisements