Lifestyle: শারীরিক মিলন শুধু তৃপ্তি নয়, অনেক অসুখের সমাধান করে
শারীরিক মিলন মনে আনে তৃপ্তি। কিন্তু, কাজের চাপে, মানসিক চাপে এবং ডিভোর্সের সংখ্যা বাড়ার ফলে মিলনে থেকে যাচ্ছে অপূর্ণতা। দুটো মানুষ নিজেদের মধ্যে কোয়ালিটি টাইম খুঁজে বের করতে পারছে না। সারাদিনের কাজের পর রাতে নরম বিছানা পেলেই ঘুম আসতে বাধ্য। রোম্যান্স তখন টাটা বাই বাই বলে বিদায় নেয়। ছুটির দিন বা ট্যুরে না গেলে সঙ্গম একেবারেই ধরা দেয় না দুটি শরীরের ফাঁকে। চলুন আজ জেনে নিই শারীরিক মিলনের বিশেষ কিছু উপকারিতা যা আপনাকে সঙ্গমের জন্য আগ্রহ বাড়াতে সাহায্য করবে।
১) মন সতেজ রাখে – মনে সুখ আনা খুব জরুরী। সঙ্গমে তৃপ্তি না এলে বাড়ে সন্দেহ, রাগ, ক্ষোভ, দুঃখ। তাই নিয়মিত সঙ্গমে মন মেজাজ দুইই ফুর্তিতে থাকে।
২) হার্ট বা হৃদয় সুস্থ রাখে, হাড় মজবুত করে – শরীরে ইস্ট্রোজেন ও টেস্টোস্টেরন হরমোনের ক্ষরণ বাড়লে হাড়ের জোর বাড়ে এবং পেশী টানটান হয়।এতে করে বেদনা দুর হয়। এছাড়া, সঙ্গমে উত্তেজনা বৃদ্ধি পায়, ফলে সমস্ত শরীরে রক্ত সরবরাহ ঠিকঠাক হয়।হৃদযন্ত্র ঠিক ভাবে পাম্প হয়।
৩) ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায় – রক্ত চলাচল যত বেশি বৃদ্ধি পাবে ত্বকের উজ্জ্বলতা তত বেশি বৃদ্ধি পাবে। এছাড়া, ফোর প্লে করার সময় ত্বকের হালকা ম্যাসাজ হয়, এটিও ত্বকের জন্য খুবই উপকারী।
৪) ঘুম ভালো হয় – সঙ্গমের পর শরীর ক্লান্ত হয়, ঘুম ঘুম আসে, এবং মানুষ সঙ্গমের পর ঘুমিয়েও পরে। এই জন্য অনেকেই রাতে সঙ্গম বেশি পছন্দ করে। রাত ৯ টার মধ্যে ডিনার করে নিলে হাতে অনেক সময় পাওয়া যায়। কিছুক্ষন হেঁটে খাবার হজম করে রোম্যান্স মত্ত হওয়াই যায়।
৫) শরীরের মেদ কমে – শরীরের যতটা ঝাঁকুনি হয় বা যেই উথাল পাতাল শরীরে ও মনে চলে তাতে করে অধিক মাত্রায় ঘাম ঝড়ে। হাঁটলে যেমন শরীরের ঘাম বেরোয়, তেমনই সঙ্গমে অনেকটা ক্যালরি বার্ন হয়। এতে করে মেদ কমে।
Disclaimer: উক্ত টিপস্ অবশ্যই গ্রহণযোগ্য, তবে কোনো টিপস্ গ্রহণ করার আগে নিজের বিদ্যা ও বুদ্ধির প্রয়োগ করুন অথবা খুব সমস্যা হলে কোনো বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।