স্কুল বা কলেজে পড়তে আমরা সকলেই প্রায় কারোর না কারোর ক্রাশ হতাম। শ্রাবন্তীও তার পুরোনো ক্রাশকে ভুলতে পারেননি। তাই ক্রাশের জন্মদিনে জানিয়ে দিলেন শুভেচ্ছা। সেই ক্রাশ নিজেও শ্রাবন্তীকে উত্তর দিয়েছেন। লিখেছেন ধন্যবাদ আর একটা ভালোবাসার ইমোজি। বেশ ওই টুকুতেই সন্তুষ্ট শ্রাবন্তী।
অনেকেই ভাবছেন ক্রাশ কি? খায় না মাথায় দেয়, আরে মশাই ক্রাশ হল সেই বস্তু যাকে দেখলেই মুখে হাসি আসে, আনন্দ আসে, লজ্জা লজ্জা অনুভব হয়, বুক দুরুদুরু করে আরও কত কিছু। লম্বা লিস্ট হয় এই ক্রাশের। অবশ্য একেকজনের একেক রকমের সিম্পটমস।
আপনারা হয়তো ভাবছেন তিন তিনটে বিয়ের পরেও ক্রাশ জীবনে আসে? হ্যাঁ খুব আসে। ক্রাশ আসে মূলত কৈশোর কালে। তখন মনে হয় ৩৬৫ দিনই ‘বসন্ত এসে গেছে ‘। শ্রাবন্তীর ছোটবেলার ক্রাশ ইনি। অবশ্য ইনিও বিবাহিত এবং বাবাও হয়ে গেছেন। নাম শাহিদ কাপুর। বলিউডের চকলেট বয় ইনি। একটা সময় বেবো এনার প্রেমে হাবুডুবু খেতেন। কে জানে টলিউডেও তার এমন ফ্যান আছে যিনি তার অন্ধ প্রেমিকা।
View this post on Instagram
প্রসঙ্গত, শ্রাবন্তীর জীবন বিতর্কে ভরা। তিন তিনবার বিয়ের পরেও বিচ্ছেদ। ভাগ্য খারাপ নাকি মানিয়ে নিতে পারছেন না অভিনেত্রী, কোনটা? উত্তর অবশ্য তেনার কাছেই আছে। তবে শাহিদ কাপুরের থেকে উত্তর পেয়ে বেজায় খুশি এই টলি সুন্দরী।