আর হাতে মাত্র ১ টা দিন। এরপরেই আসতে চলেছে বহু অপেক্ষিত ‘বড়দিন’ অর্থাৎ ‘ক্রিসমাস’। এই পশ্চিমবঙ্গে বড়দিন উৎসব খুব বড় করে না হলেও কলকাতায় এই উৎসবের তাৎপর্য আলাদা। ব্রিটিশরা বাংলায় রাজত্ব করার সময় বহু ক্যান্টনমেন্ট এলাকায় গির্জা, কবর স্থান গড়ে গিয়েছিলেন। পূর্ব বাংলা থেকে আসা বহু মানুষ নিজেদের নতুন পরিচয় গড়ে তোলে। এখনও পার্কস্ট্রিট, অ্যালান পার্ক এলাকায় রয়েছে গির্জা। কলকাতা, ব্যান্ডেল, শ্রীরামপুর যেমন সুন্দর করে বড়দিন উৎসব পালিত হয় তেমনটা অন্যান্য এলাকায় হয় না। তবে বিদেশে এর কোনো ত্রুটি নেই। আলোয় সেজে ওঠে বিদেশের মাটি।
কাজের ফাঁকে, দিন কয়েক আগে দুবাই যান বাংলার অন্যতম অভিনেত্রী শ্রীলেখা মিত্র (Sreelekha Mitra)। উপলক্ষ্য ছিল বাংলাদেশ কনসোলেটের অনুষ্ঠান। সেখানে। গিয়ে তিনি বিশেষ ভাবে সম্মানিত হন। পুরো অনুষ্ঠান শেষ হওয়ার পরেই দুবাই ভ্রমণে লেগে গিয়েছেন অভিনেত্রী। বুর্জ খলিফা থেকে দুবাইয়ের আনাচে কানাচে শ্রীলেখার চটি জোড়া ঘুরছে। একে বড়দিন এর উৎসব, তার মধ্যে কলকাতার শীতের আমেজ, সব মিলিয়ে শ্রীলেখা একেবারে সেলিব্রেশন মুডে।
যেহেতু, হাতে এখনও একটা দিন বাকি। তাই পাড়ার মোড়ে মোড়ে লাইটিং এর কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে। ২৪ তারিখ রাত থেকে শুরু হয়ে যায় সেলিব্রেশন। এদিন অনেক ফ্যামিলি তাদের ছোট বাচ্চাদের জন্য সান্তা ক্লজ সাজেন। লাল ড্রেস, সাদা লম্বা দাড়ি আর কাধ ভর্তি উপহারের বোঝা। এদিন মোজার মধ্যে অনেকে উপহার লুকিয়ে রাখে। রাত পোহালে শুরু হয় কেক খাওয়ায় পালা। এত কিছুর মধ্যে, আগে ভাগেই সান্তা ক্লজ সেজে নিলেন অভিনেত্রী শ্রীলেখা মিত্র ।
অভিনেত্রীদের মধ্যে সান্তা সাজার এক প্রবণতা আছে। লাল ও সাদা ড্রেসের কম্বিনেশনে অনেকেই সান্তা সাজেন গিফট দেওয়া নেওয়া করেন। তাই ব্যতিক্রম হয় নি শ্রীলেখার ক্ষেত্রে। এখানে না বললেই নয়, অভিনেত্রীরা যখন সান্তা ক্লজ সাজেন তখন বেশ সেক্সি লুকেই ধরা দেন। ছবিতে দাদু যতটা মিষ্টি ভাবে এসে হাসতে হাসতে গিফট দেন, অভিনেত্রী সান্তারা এক্কেবারে আলাদা। তারা বেশ চটকদার লুকে হাজির হন এবং উপহার দেন। অভিনেত্রী শ্রীলেখা নিজে তার ব্যতিক্রম নন, তিনিও এই শীতে গরম লুকে সান্তা সেজেছেন। দেখুন শ্রীলেখার কিউট সেক্সি লুক।
View this post on Instagram