Advertisements

ওষুধ খেয়ে করোনা মুক্তি! শীঘ্রই বাজারে আসতে চলেছে কোভিড -১৯ পিল, ট্রায়াল শেষের দিকে

Avatar

HoopHaap Digital Media

Follow

২০২০ সালে শেষের দিকে প্রায় সব দেশেই তৈরি হয়ে যায় করোনার ভ্যাকসিন। বর্তমানে বেশিরভাগ মানুষই করোনার টিকা গ্রহণ করেছেন। ‘কোভিশিল্ড’ এবং ‘কোভ্যাক্সিন’ -এর পর এবার বাজারে আসতে চলেছে কোভিড-১৯ (covid-19) পিল। বিশ্বের নামি ওষুধ প্রস্তুতকারী সংস্থাগুলি কোভিড প্রতিরোধকারী পিল আবিষ্কার করার চেষ্টা করে চলেছে। এই ওষুধ যদি আবিষ্কৃত হয় তাহলে, ঠিক যেভাবে সাধারণ জ্বর হলে বাজার থেকে ওষুধ কিনে তা প্রতিরোধ করা যায়, ঠিক তেমনভাবেই করোনার ওষুধও কিনতে পাওয়া যাবে দোকানে।

গবেষকরা ইতিমধ্যেই এই ওষুধ বাজারে আনার প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছেন। ওষুধগুলির ট্রায়ালও ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গিয়েছে। মার্কিন সংস্থা মেরেক ‘মলনুপিরাভির’ নামক এক অ্যান্টিভাইরাল ওষুধ নিয়ে গবেষণা শুরু করেছে। ‘রিজব্যাক বায়োথার্পিউটিক্স’ নামক এক সংস্থার সাথে জুটি বেঁধে এই ওষুধ তৈরি হয়েছে। গোটা বিশ্ব জুড়ে চলছে এই ওষুধের ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল। জাপানেও শুরু হয়েছে সেই ট্রায়াল। সম্ভবত অক্টোবর মাসেই জানা যাবে এই ট্রায়ালের ফলাফল। পরীক্ষাটি সুষ্ঠুভাবে সফল হলে মিলতে পারে ওষুধটির ছাড়পত্র। মাসখানেকের মধ্যেই জাপানে শুরু হতে পারে এই ওষুধের ব্যবহার।

ফাইজারও শুরু করেছে দুই ধরনের ওষুধের গবেষণা। এই দুই ধরনের ওষুধের মধ্যে একটি ইনজেকশনের মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করানো হবে আর অন্যটি খেতে হবে। ২০০২ সাল থেকে এই ওষুধ দুটি ব্যবহার করা হয় সার্স প্রতিরোধে। মৃদু উপসর্গের করোনা রোগীদের ক্ষেত্রে এই দুটি ওষুধের ব্যবহার প্রযোজ্য হবে। ফাইজার গবেষকদের মতে, চলতি বছরের শেষেই এই দুটি ওষুধের ট্রায়ালের ফলাফল জানা যাবে। ফলাফল সম্মতিপূর্ণ হলে আগামী বছরেই শুরু হবে এই ওষুধের ব্যবহার।

‘শিওঙ্গী’ নামক এক জাপানি সংস্থাও কোভিড ভাইরাস পিলের প্রথম দফার ট্রায়াল শুরু করেছে গত জুলাই মাস থেকে। তবে এই ওষুধের ট্রায়ালের ফলাফল পেতে বেশ খানিকটা সময় লাগবে বলে জানা গিয়েছে। ২০২২ সালের শেষের দিকে এই ওষুধ বাজারে আসতে পারে বলে জানা যাচ্ছে।

Avatar

...

Trending

Video

Shorts

whatsapp [#128] Created with Sketch.

Join

Follow