whatsapp channel

কেন্দ্রের বিরোধিতা নয়, বরং কেন্দ্রের সাহায্যেই ঘাটাল মাস্টার প্ল্যানের সাফল্য চান দেব

কয়েকদিন ধরে টানা বর্ষণের ফলে পশ্চিম মেদিনীপুরের ঘাটাল এলাকার অধিকাংশ স্থান জলমগ্ন হয়ে গিয়েছে। ঘাটালের ঝুমি নদীর উপর মনসুখা এলাকার সেতু ভেঙে গিয়েছে বৃষ্টির জলে। ফলে ঘাটাল শহরেও ঢুকেছে জল।…

Avatar

HoopHaap Digital Media

Advertisements
Advertisements

কয়েকদিন ধরে টানা বর্ষণের ফলে পশ্চিম মেদিনীপুরের ঘাটাল এলাকার অধিকাংশ স্থান জলমগ্ন হয়ে গিয়েছে। ঘাটালের ঝুমি নদীর উপর মনসুখা এলাকার সেতু ভেঙে গিয়েছে বৃষ্টির জলে। ফলে ঘাটাল শহরেও ঢুকেছে জল। এদিন ঘাটালের জলমগ্ন এলাকাগুলি পরিদর্শন করলেন অভিনেতা-সাংসদ দেব (Dev)।

Advertisements

দেবের সঙ্গে ছিলেন জেলাশাসক রশ্মি কোমল (Rashmi Komal), পশ্চিম মেদিনীপুরের জেলা পুলিশ সুপার দীনেশ কুমার (Dinesh kumar), জেলা পরিষদের সহ-সভাধিপতি অজিত মাইতি (Ajit maity)।

Advertisements

সংবাদমাধ্যমে ‘ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান’ নিয়ে মুখ খুলেছেন দেব। তিনি জানিয়েছেন, অনেক বার চিঠি পাঠানো সত্ত্বেও কাজ হয়নি। ফলে এবার কেন্দ্রের সহযোগিতা জরুরী হয়ে পড়েছে। নাহলে ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান বাস্তবায়িত করা সম্ভব নয়।

Advertisements

এর মধ্যেই ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান নিয়ে 22 শে জুন ঘাটালের বেশ কয়েকটি এলাকায় বিরোধীদের পোস্টার পড়েছে। কিন্তু দেব বলেছেন, এটা রাজনীতির সময় নয়। দেবের মতে, সাধারণ মানুষের বিষয়ে রাজনীতি করলে রাজনীতিই আখেরে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তিনি জানান, বারবার চিঠি পাঠানোর পরেও ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান নিয়ে কোনো সদুত্তর মেলেনি। দেবের লক্ষ্য, সাধারণ মানুষকে বাঁচানো এবং ভাঙা বাড়িগুলির তালিকা তৈরি করে মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রীর কাছে পাঠানো।

Advertisements

দেব জানিয়েছেন, এখনও বহু এলাকা জলমগ্ন হলেও অনেকেই করোনার ভয়ে ত্রাণ শশিবিরে থাকতে চাইছেন না। কিন্তু তবুও তাঁদের ত্রাণ শিবিরেই থাকতে হচ্ছে। দেব সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, জল এখন অনেকটা কমে গেছে। ফলে যাঁরা বাড়িতে থাকতে ইচ্ছুক, তাঁদের জন্য প্রয়োজনীয় খাবার, পানীয় জল ও ওষুধপত্র পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে।

whatsapp logo
Advertisements
Avatar
HoopHaap Digital Media