আজকাল বিনোদনের সব সম্ভার রয়েছে মোবাইলের মধ্যেই। সেই কারণেই বর্তমান সময়ে দর্শকদের মধ্যে ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করেছে বেশ কিছু ওটিটি প্ল্যাটফর্ম ও সামাজিক মাধ্যম। ‘হট’ এবং ‘বোল্ড’ দৃশ্য দিয়ে সাজানো হয় আজকালকার প্রায় সব ওয়েব কন্টেন্ট। এর মধ্যে বেশ কিছু ধারাবাহিক সিরিজের আকারে তৈরি হয়, কিছু আবার স্বল্পদৈর্ঘ্যের ছবির আকারেও মুক্তি পায়। সম্প্রতি গোপনে জনপ্রিয়তা লাভ করছে এই ধরণের ওয়েব কন্টেন্টগুলি। এগুলি এমন গল্প ও দৃশ্যপট দিয়ে সাজানো হয়, যা মানুষের একান্ত সময়ের সঙ্গী হতে পারে। এই প্রতিবেদনে এমনই এক ওয়েবসিরিজের কথা হবে, যা দেখতে গেলে আপনাকে বাড়ির মধ্যেই ‘প্রাইভেসি’ খুঁজতে হবে।
সম্প্রতি এরকম আবেদনশীল স্বল্পদৈর্ঘ্যের ছবিকে নিয়ে মানুষের মধ্যে আগ্রহ বৃদ্ধি পাচ্ছে। দর্শকদের মধ্যে এমন সব গল্প নিয়ে উন্মাদনা বৃদ্ধি পাচ্ছে উত্তরোত্তর। এরকম ওয়েবসিরিজ বানিয়ে ইতিমধ্যে জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাচ্ছে ‘উল্লু’, ‘এমএক্স অনলাইন’, ‘অলট বালাজি’ প্রভৃতি ওটিটি প্ল্যাটফর্মের। এইসব প্ল্যাটফর্ম গোপনে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে ক্রমশ। আর এবার ইউটিউবে রিলিজ হওয়া একটি বাংলা স্বল্পদৈর্ঘ্যের ছবি ব্যাপক সাড়া ফেলল। এই শর্টফিল্মটি এখন বিখ্যাত হয়েছে গোপনেই।
এই স্বল্পদৈর্ঘ্যের ছবিটির নাম হল ‘ডক্টর মোহিনী’। এই ছবির গল্প একটু অন্যরকম। সিরিজটি মূলত মানুষের শরীরের খিদে এবং তা থেকে করে ফেলা অন্যায় কাজের একটি গল্পকে ঘিরে তৈরি হয়েছে। সিরিজের শুরুতে এক মহিলাকে দেখা যাচ্ছে, যার চরিত্র নিয়ে সন্দেহ করে তার স্বামী। সেই কারণেই হাতেনাতে ধরার পরিকল্পনা করে। সেইমতো এক বৃষ্টির রাতে এক অপরিচিত আকর্ষণীয় ব্যক্তিকে নিজের ফাঁকা বাড়িতে পাঠায় সে। আর সেই ফাঁদেই পা দেয় তার স্ত্রী। সেই পুরুষের সথাম চেহারা দেখে ওই মহিলা রাতভর তার সঙ্গে উদ্যাম শারীরিক খেলায় মত্ত হয় সে। কিন্তু সকালেই বেরিয়ে আসে আসল সত্যিটা। এভাবেই এই শর্টফিল্মের গল্প এগুয়ে যায় ক্লাইম্যাক্সের দিকে।
এই ছবিতে রয়েছে একাধিক বেডরুমের দৃশ্য। আর প্রতিটি দৃশ্যেই সাবলীল অভিনয় করে গেছেন অভিনেত্রী ও অভিনেতারা। তাদেরকে সিরিজের কেন্দ্রীয় চরিত্রে দেখা গেছে। অন্যদিকে আরো অন্যান্য সব চরিত্রে অভিনয় করেছেন উদীয়মান শিল্পীরা। এই সিরিজটি দেখতে হলে আপনাকে অতি অবশ্যই ইউটিউবে ‘এসকে প্রোডাকশন ২০১০’ চ্যানেলটিতে যেতে হবে।
