whatsapp channel

Real Story: সমুদ্র থেকে উঠে এলো বাস্তবের মৎস্যকন্যা

বিজ্ঞান মান্যতা দেয়নি মৎস্যকন্যা (mermaid) শব্দকে, কারণ, বিজ্ঞান মানে না এরকম কিছু রয়েছে এই পৃথিবীতে। কিন্তু, মানুষের কল্প বিজ্ঞানে মৎস্যকন্যা (mermaid) বেচেঁ আছে, যার অর্ধেক মানব শরীর ও বাকি নিম্ন…

Avatar

Susmita Kundu

Advertisements
Advertisements

বিজ্ঞান মান্যতা দেয়নি মৎস্যকন্যা (mermaid) শব্দকে, কারণ, বিজ্ঞান মানে না এরকম কিছু রয়েছে এই পৃথিবীতে। কিন্তু, মানুষের কল্প বিজ্ঞানে মৎস্যকন্যা (mermaid) বেচেঁ আছে, যার অর্ধেক মানব শরীর ও বাকি নিম্ন অঙ্গ মাছের মতন। খুব সুন্দর হয় এরা দেখতে। মাঝে মধ্যে কার্টুন চরিত্রে দেখা যায় মৎস্যকন্যাদের। বিজ্ঞান মান্যতা না দিলেও দেখা দিল সত্যিকারের এক মৎস্যকন্যাকে, যার নাম – Emma Harper, Real-life ‘mermaid। এই এমাকে অনেকে Mischief the Mermaid বলেও ডাকেন।

Advertisements

কে এই এমা? ইনি হলেন ব্রিটেনের বাসিন্দা। বয়স প্রায় ৪১, এবং তিনি তিন সন্তানের মা! ব্রিটেনের কর্নওয়ালের এই এমা কিন্তু একজন মানুষ এবং মহিলা, যার প্রজনন ক্ষমতা মানুষের মতন, এরপরও তিনিই হলেন জনপ্রিয় মৎস্যকন্যা। ভাবছেন কিভাবে সম্ভব?

Advertisements

Real Story: সমুদ্র থেকে উঠে এলো বাস্তবের মৎস্যকন্যা

Advertisements

আসলে, এমা হলেন একজন শিল্পী ও সাঁতারু (professional swimmer). তিনি প্রতিদিন কঠিন শরীর চর্চা করেন এবং সমুদ্রের গভীরে প্রায় ৬৫ কিমি পর্যন্ত যেতে পারেন। এবং সবথেকে বড় ব্যাপার হল, তিনি প্রায় ৪ মিনিট পর্যন্ত তাঁর শ্বাস রোধ করে রাখতে পারেন জলের গভীরে। উপরন্তু, এই এমা হলেন ৩ সন্তানের মা! এরপরেও এতটা কঠিন কাজ তিনি অনায়াসে করে নেন।

Advertisements

Real Story: সমুদ্র থেকে উঠে এলো বাস্তবের মৎস্যকন্যা

এখানেই শেষ নয়। এমা একটি ডুবসাঁতারের স্কুলে ‘স্কুবা ডাইভিং’ শেখান, এবং নিজে প্রায় ১৫ কেজিরও বেশি ওজনের ড্রেসে সজ্জিত হয়ে জলে নামেন, যার পিছনের অংশ একেবারে মাছের মতন। জলের তলায় তিনি হয়ে ওঠেন জীবন্ত ও কল্পিত মৎস্যকন্যা। ওই ভারী সিলিকনের তৈরি কৃত্রিম লেজ পরে সাঁতার কাটেন এমা এবং জলের অনেকটা গভীর পর্যন্ত যান। প্রসঙ্গত, এই শিল্পীর দাবি এই যে ডুবসাঁতারে মন ভাল থাকে ও সমুদ্র পরিষ্কার রাখার সচেতনতা সকলের থাকা উচিত।

whatsapp logo
Advertisements