পরিচারিকার সাথে রোমান্সে মাতলেন বাড়ির মালিক, ঘাম ঝরানো ঘনিষ্ঠ দৃশ্যে ভরপুর এই ওয়েব সিরিজ
উৎসবের মরসুমে অন্য ওটিটিগুলির মতো এগিয়ে চলেছে উল্লুও। উল্লুর একমাত্র হাতিয়ার হল প্রাপ্তবয়স্ক ওয়েব সিরিজ। করোনাকাল থেকে প্রাপ্তবয়স্ক ওয়েব সিরিজের মাধ্যমে উল্লু দখল করেছে ভারতের বিনোদনের বাজার। আকৃষ্ট করেছে গৃহবন্দি দর্শকদের। ফলে ফেস্টিভ সিজনে নতুন ধরনের ওয়েব সিরিজ স্ট্রিম করতে চলেছে উল্লু। ‘চরমসুখ’ বিভাগের আপকামিং ওয়েব সিরিজ ‘জানে আনজানে মেঁ’-এর সপ্তম সিজনের অফিশিয়াল ট্রেলার গত 29 শে অক্টোবর লঞ্চ হয়েছে উল্লুর ইউটিউব চ্যানেলে। ইতিমধ্যেই এই ট্রেলারের ভিউ অতিক্রম করেছে সাড়ে একাত্তর হাজার।
‘জানে আনজানে মেঁ’-র কেন্দ্রীয় চরিত্র চাঁদনী নামে এক মহিলা। চাঁদনীর মূল আকর্ষণ যৌনতা। তার প্রৌঢ় স্বামী যখন ওয়ার্কআউট করে, তখন চাঁদনী ঘরে প্রবেশ করে এক গ্লাস দুধ নিয়ে। সে তার স্বামীকে বলে, শরীরের শক্তি না বাড়িয়ে মূল অস্ত্রের শক্তি বাড়ানো উচিত। তার স্বামী বুঝতে পারে, চাঁদনী কি বলতে চায়! সে তার স্বামীকে বলে দুধ খেতে। তাহলে স্বামীর শরীর গরম হবে। কিন্তু একসময় চাঁদনীর স্বামী তাদের বাড়ির কাজের মেয়ের সাথে জোর করে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করতে চায়। সে আচমকাই মেয়েটির ঘরে প্রবেশ করে তাকে বলে ভয় না পেয়ে বলে তাকে ভালোবাসতে দিতে। এর পরিবর্তে মেয়েটিকে ওই ব্যক্তি দুই হাজার টাকার নোট দেয় (কিন্তু দুই হাজার টাকার নোট তো ব্যান হয়ে গিয়েছে!) । চাঁদনী আপত্তিকর অবস্থায় তার স্বামীর সাথে পরিচারিকাকে দেখে ফেলে।
দীর্ঘদিন ধরে পরিচারিকা চাঁদনীর কাছে ছুটি চাইছিল। চাঁদনী তাকে বলে চিরদিনের মতো চলে যেতে। চাঁদনীর স্বামী তাকে জিজ্ঞাসা করে, কেন সে পরিচারিকাকে কাজ থেকে ছাড়িয়ে দিল! চাঁদনী উত্তর দেয়, তার খাবার অন্য কাউকে খেতে দেবে না সে। সে তার স্বামীকে বলে, তার উপর মন দিতে। তাতে তার স্বামীর লাভ হবে। চাঁদনী বলে, সে রাতে তার স্বামীর জন্য অপেক্ষা করবে।
কিন্তু ট্রেলারের শেষে দেখা যায়, চাঁদনী তার স্বামীর কোলের উপর বসে এক গ্লাস দুধে কোনো দ্রব্য গুলতে ব্যস্ত। বুক থেকে খসে পড়েছে তার আঁচল। চাঁদনীর স্বামী উদগ্রীব হয়ে রয়েছে দুধের গ্লাসের জন্য। কি করতে চলেছে চাঁদনী? জানা যাবে আগামী 3 রা নভেম্বর। ওই দিন উল্লুতে স্ট্রিম হতে চলেছে ‘জানে আনজানে মেঁ’।