Hoop StoryHoop Viral

Viral: মাত্র আট বছরেই অবিশ্বাস্য গানের গলা, স্কুলপড়ুয়া বালিকার গানের ভিডিও ভাইরাল

জীবনে কত কিছুই না আমাদের অলক্ষ্যে ঘটে চলেছে। কত অসাধারণ প্রতিভা আড়ালেই থেকে যায় বছরের পর বছর। শুধুমাত্র প্রচারের আলোয় তারা আসতে পারে না বলে আমরা ধরেই নিজেরা যে এমন প্রতিভা ভূ-ভারতে একটিও নেই। প্রতিদিন কত মানুষ কত রকম জীবন সংগ্রামে নেমেছে। তাদের সেই জীবন সংগ্রামের গল্প কি আর ইনস্টাগ্রাম রিলসে কি আর খুঁজে পাওয়া যায়?

লক্ষ্য লক্ষ্য ভিডিও প্রতিদিন সোশ্যাল-মিডিয়ায়-ভাইরাল হয়ে উঠছে। গানের ছন্দে মেতে ওঠেন কতই সেলিব্রিটি। আর তাদের ভিডিও সেকেন্ডের মধ্যে হয়ে যায় ভাইরাল। তবে আমাদের এই পরিচিত গণ্ডির বাইরে অনেক কিছু জানার আছে অনেক কিছু শেখার আছে। অনেক মনকাড়া ভিডিও নেটিজেনরা ভাইরাল করেন ফেসবুক জুড়ে। তেমনই একটি ভিডিও সম্প্রতি ভাইরাল হয়ে যায়।

সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভাইরাল হওয়া সেই ভিডিয়ো শেয়ার করেছেন আইপিএস অফিসার অনিস সারান তাঁর টুইটারের প্রোফাইল থেকে। ভিডিওটি প্রকাশ্যে আসতেই সঙ্গে সঙ্গে ভাইরাল হয়ে যায়। ভাইরাল সেই ভিডিওটিতে দেখা যাচ্ছে যে একটি স্কুল ইউনিফর্ম রয়েছে বাচ্চা মেয়ে গেয়ে চলেছে নব্বই দশকের জনপ্রিয় গান কাহি পেয়ার না হো যায়ে। বিখ্যাত এই গানটির স্রষ্টা হলেন কিংবদন্তি সংগীতশিল্পী আলকা ইয়াগ্নিক এবং কুমার শানু। এই গানে সিনেমায় লিপ দিয়েছিলেন সালমান খান এবং রানী মুখার্জি। সেই বাচ্চা মেয়েটি গানের গলায় মুগ্ধ নেটিজেনরা। এত সুন্দর এবং স্বকীয় ভঙ্গিতে মেয়েটি যেভাবে গেয়ে ওঠে তেমন কেড়ে নেয় নেটিজেনদের।

বিশেষ সূত্রে খবর যে দন্তেওয়াড়া জেলার একটি সরকারি স্কুলে পঠনরত সেই কিশোরী মেয়েটি। নাবালিকা মেয়েটির নাম সম্ভবত মুরামি মুরি। নিজের স্কুলে থেকেই এই গান গেয়ে ফেলেছেন তিনি। প্রত্যেকে সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করছেন এই ভিডিও। তার গানের কন্ঠে ভাসছে এখন নেটিজেনরা। তার অসাধারন সংগীতের সুরে বুদ হয়ে রয়েছেন সকলে। অকপটে সকলেই স্বীকার করে নিয়েছে যে তার গানের গলা সত্যিই প্রশংসার দাবি করে। ভাইরাল হওয়া সেই ভিডিও ভরে ওঠে লাইক এবং কমেন্টের বন্যায়।

নাবালিকাটির বয়স মাত্র আট বছর। থাকেন ছত্তিশগড়ের একটি প্রত্যন্ত গ্রামে। এর আগেই রাজ্য থেকে আরেক জন বাচ্চা ছেলে রীতিমতো সোশ্যাল মিডিয়া দাপিয়ে বেড়ায়। তার নাম ছিল সহদেব ডিডো সৌজন্যে তার বাচপান কা পেয়ার গান।

whatsapp logo