whatsapp channel

নিষ্ঠাভরে পুজো করুন মা সন্তোষীর, সকল বিপদ কেটে যায় মায়ের অসীম কৃপায়

সন্তোষী মা হলেন অধিষ্ঠাত্রী দেবী। উত্তর ভারত, নেপালের মহিলারা সন্তোষী মায়ের পুজো করেন। তবে এই ব্রত এখন অনেকেই পালন করেন। সন্তোষী মা ব্রত মন্ত্র-“ওঁ শ্রী সন্তোষী মহামায়ে গজানন্দম দায়িনী শুক্রবার…

Avatar

HoopHaap Digital Media

Advertisements
Advertisements

সন্তোষী মা হলেন অধিষ্ঠাত্রী দেবী। উত্তর ভারত, নেপালের মহিলারা সন্তোষী মায়ের পুজো করেন। তবে এই ব্রত এখন অনেকেই পালন করেন। সন্তোষী মা ব্রত মন্ত্র-“ওঁ শ্রী সন্তোষী মহামায়ে গজানন্দম দায়িনী শুক্রবার প্রিয়ে দেবী নারায়নী নমস্তুতে”

Advertisements

দেবীর হাতে তরবারি, চালের সোনালী পাত্র, ত্রিশূল। বাহন গাভী। দেবীর জন্ম হয়েছিল শুক্রবারের পূর্ণিমা তিথিতে। তাই সন্তোষী মায়ের পুজোর জন্য শুক্রবার দিনটি শ্রেষ্ঠ। ইনি চতুর্ভুজা তথা রক্তবস্ত্র পরিহিতা নির্ধারণ করেন, নিজের চারটি হাতের দুটিতে ত্রিশূল, ও তলোয়ার ধারণ করেন। বাকি দুটি হাতে বরাভয় ও সংহার মুদ্রা ধারণ করেন। এনার ত্রিশূল পাত, তিনটি গুণ যথা- সত্ত্ব, রজঃ, তম এর প্রতীক, আর তলোয়ারটি জ্ঞানের প্রতীক।

Advertisements

সন্তোষী মার পুজোতে কোনরকম টক বস্তু বা আমিষ দ্রব্য প্রদান করা যায় না। এই পুজোয় সরষের তেল ব্যবহার করা যায় না, ঘি এর প্রয়োজন হয়। শুক্রবারে স্নান সেরে পরিষ্কার কাপড়ে মায়ের পুজো করতে হয়। ঘট স্থাপন করতে হয় ঘটের উপর বট, কাঁঠাল, পাকুড় পল্লব দিতে হয়। আম্রপল্লব দিতে নেই। সব রকম ফল চলে। বিল্বপত্র আবশ্যক। গোটা ফল হিসাবে কলা দেওয়া যায়। শুক্রবার যিনি ব্রত করবেন, তাকে সারাদিন উপবাস থাকতে হয়। দুধ, ছোলা দিয়ে আলু দিয়ে ভেজে মিষ্টি ফল, জল গ্রহণ করবেন।

Advertisements

১৬ শুক্রবার ব্রত উদযাপন করতে হয়। উদযাপনের দিন ৭ জন বালক কে ভোজন করাতে হয়। ছানা থেকে তৈরি কোনো মিষ্টি মাকে দেওয়া যায়না। উদযাপনের দিন মায়ের কাছে একটি নারকেল ফাটিয়ে নারকেলের জল মায়ের চরণে দিতে হয়। নারকেল মায়ের সামনে ফাটাবেন, এক আঘাতে। এইভাবে সন্তোষী মায়ের ব্রত পালন করলে মায়ের কৃপায় আপনার জীবনে সুখ শান্তি ফিরে আসবে।

Advertisements
whatsapp logo
Advertisements
Avatar
HoopHaap Digital Media