whatsapp channel

স্ত্রীর সঙ্গে সম্পর্কে ফাটল! গর্ভের সন্তানকে খুন করেছে মেহরুনা, বিস্ফোরক গায়ক নোবেল

স্ত্রীর উপর বেজায় চটেছেন বাংলাদেশের সঙ্গীত শিল্পী নোবেল ম্যান ( Nobel Man). স্ত্রীর মিথ্যে কথা শুনে ক্ষোভ উগড়ে দিলেন সঙ্গীত শিল্পী। ঠিক কী হয়েছিল? কেনই বা স্ত্রীকে মিথ্যেবাদী বলছেন নোবেল?…

Avatar

HoopHaap Digital Media

Advertisements
Advertisements

স্ত্রীর উপর বেজায় চটেছেন বাংলাদেশের সঙ্গীত শিল্পী নোবেল ম্যান ( Nobel Man). স্ত্রীর মিথ্যে কথা শুনে ক্ষোভ উগড়ে দিলেন সঙ্গীত শিল্পী। ঠিক কী হয়েছিল? কেনই বা স্ত্রীকে মিথ্যেবাদী বলছেন নোবেল?

Advertisements

কিছুদিন আগে নোবেল সোশ্যাল মিডিয়ায় লেখেন,“আলহামদুলিল্লাহ। হয়তো আমরা মা-বাবা হতে চলেছি। আমি এবং আমার সহধর্মিনীর জন্য দোয়া করবেন।” এই ‘হয়তো’ শব্দ নিয়েই সমালোচনার শিকার হন নোবেল। এবং এরপরেই তার স্ত্রী মেহরুনা সালসাবিল, কড়া শব্দে প্রতিবাদ করেন স্বামীর এমন আচরণে। তার স্ত্রী জানিয়ে দেন যে তিনি কোনো ভাবেই প্রেগন্যান্ট নন। সেদিন ফেসবুক লাইভে এসে নোবেলের স্ত্রী মেহরুনা সালসাবিল পরিস্কার শব্দে লেখেন, ‘আমি প্রেগন্যান্ট নয়, আমি নোবেলের স্টেটাস দেখে জানলাম আমি নাকি মা হতে চলেছি! এ ব্যাপারে আমি নোবেলের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেছি কিন্তু সে করেনি। সে কেমন এমনটা করলো আমি জানি না। আমি প্রেগন্যান্ট নই। মাতৃত্বের বিষয়টি সে কোনোভাবেই ব্যবহার করতে পারে না। ’

Advertisements

এবারে, স্ত্রীর বিরুদ্ধে মুখ খুললেন বাংলাদেশের বিতর্কিত গায়ক নোবেল ম্যান। এদিন ফের সোশ্যাল মিডিয়ায় এসে লেখেন, “বাবা হওয়ায় খবর ফেসবুকে পোস্ট করার কিছুক্ষণের মধ্যে আমার স্ত্রী, সালসাবিল আমাকে ফোন করে গর্ভপাত করে ফেলার হুমকি দেয়। কারণ, আমি নাকি তাঁর বাচ্চার বাবা হওয়ার যোগ্য নই। আমার অনেক হেটার্স! অনেক বিতর্ক আমাকে নিয়ে। ব্যাংক ব্যালেন্স এই মুহূর্তে একটু কম। কারণ, আমাদের শিল্পীদের গত বছর মার্চ থেকে অনুষ্ঠান বন্ধ। তাছাড়া দুজন প্রাপ্তবয়ষ্ক ছেলে-মেয়ে স্বসম্মতিতে বিয়ে করেছি, তাই আমার স্ত্রীর বাপেরবাড়ি কোনওভাবেই আমাদের বিয়ে টিকতে দেবে না। এমনকী আমার ঘরের তালা ভেঙে ঢুকে ভয় দেখানোর চেষ্টা করা হয়েছে।”

Advertisements

Advertisements

তিনি এও লেখেন, “স্ত্রীর মেডিক্যাল টেস্ট করবার আগেই আনন্দে উৎফুল্ল হয়ে ফেসবুকে জানিয়েছিলাম। রিপোর্ট হয়তো পজিটিভই আসতো। তবে জানি না, এতক্ষণে আমার বাচ্চাটি জীবিত আছে নাকি ওর মা-ই ওকে খুন করেছে। তবে কয়েকটি মাস পর যে শিশু বা ফেরেস্তা পৃথিবীর আলো দেখতো, আমার প্রাণ চলে গেলেও আমি তার প্রাণহানি হতে দিতাম না।” এখানেই শেষ নয়, আরো লেখেন, “আমি তো আমার স্ত্রীর কোনও সন্ধানই জানি না। কোথায় থাকে, কার সঙ্গে থাকে, কী করে, কী পরে, কী খায়? কিছুই জানি না। এই ১.৫ বছরের বৈবাহিক জীবনে আমার সঙ্গে ও খুব অল্প সময়ই ছিল। কারণ, সে তার পড়ালেখা এবং তার বাবা-নানু-খালা-বোনদের নিয়ে ব্যস্ত থাকে। সংসারটা এখনও আমার করা হয়নি। হয়তো হবে একদিন।”

whatsapp logo
Advertisements
Avatar