গোপনে স্ত্রীকে ছেড়ে শ্যালিকার ঘরে ঢুকে কুকর্ম জামাইবাবুর, এই সিরিজ একা দেখলেই মজা পাবেন

পুরুষ হোক বা মহিলা, নিষিদ্ধতা নিয়ে আগ্রহ কমবেশি সকলেরই। আর মানুষের এই ধর্মকেই কাজে লাগিয়ে জনপ্রিয়তা লাভ করেছে বেশ কিছু ওটিটি প্ল্যাটফর্ম। ‘হট’ এবং ‘বোল্ড’ দৃশ্য দিয়ে সাজানো হয় আজকালকার প্রায় সব ওয়েবসিরিজই। তবে সম্প্রতি গোপনে জনপ্রিয়তা লাভ করছে বেশিরভাগ ‘ইরোটিক’ ওয়েবসিরিজ। এগুলি এমন গল্প ও দৃশ্যপট দিয়ে সাজানো হয়, যা মানুষের একান্ত সময়ের সঙ্গী হতে পারে। এই প্রতিবেদনে এমনই এক ওয়েবসিরিজের কথা হবে, যা দেখতে গেলে আপনাকে বাড়ির মধ্যেই ‘প্রাইভেসি’ খুঁজতে হবে।

ভারতের ওটিটি প্ল্যাটফর্মের তালিকায় ‘উল্লু’, ‘অলট বালাজি’, ‘এমএক্স অনলাইন’ বেশ নাম কুড়িয়েছে। এইসব প্ল্যাটফর্মে বিভিন্ন সাহসী দৃশ্যে পরিপূর্ণ যৌনতায় মোড়া গল্পের সিরিজ বানানো হয়। ‘মাস্তারাম’, ‘কবিতা ভাবি’, ‘জলেবি বাই’, ‘চরমসুখ’ হল এইসব প্ল্যাটফর্মের কিছু জনপ্রিয় সিরিজ। এই সিরিজগুলি সব সাহসী দৃশ্য দিয়ে সাজানো। সিরিজের পরতে পরতে রয়েছে পুরুষ ও মহিলার ঘনিষ্ঠতা। আর এইসব সিরিজের জনপ্রিয়তা এখন তুঙ্গে।

সম্প্রতি ‘উল্লু’ ওটিটি প্ল্যাটফর্মে একটি ওয়েবসিরিজ বেশ নজর কাড়ছে। ‘চরমসুখ’ সিরিজের ‘মজবুরি’ নামের এই ওয়েব সিরিজটি একটি ‘ইরোটিক ফ্যামিলি ড্রামা’। এই সিরিজের গল্প শুরু হয় রেহমান ও সমায়া নামের এক যুগলকে দিয়ে। ডিভোর্সি রেহমানের সঙ্গে বিয়ে হয় সমায়ার। কিন্তু নিজের স্ত্রীর থেকে শ্যালিকা জারাকে বেশি পছন্দ হয় রেহমানের। তারপরেই জারা আসে তার দিদির বাড়ি। আর সেখানে রাতের অন্ধকারে জারার ঘরে ঢুকে তার সঙ্গে কুকর্ম করে রেহমান। আর এই ঘটনা জানাজানি হতেই গুরুত্বপূর্ণ মোড় আসে সিরিজে। এভাবেই সিরিজের ক্লাইম্যাক্স টেনেছেন নির্মাতারা।

এই ওয়েবসিরিজের কেন্দ্রীয় দুই চরিত্রে অভিনয় করেছেন প্রিয়া গামরে, নেহা গুপ্তা। এছাড়াও এই সিরিজে দেখা গেছে মানিশ মিশ্র, সংগীতা বালাচন্দ্র, অজয় প্যাটেল, ভানু সূর্যম ঠাকুর, রোশনি আহুজার মতো শিল্পীরা। এই সিরিজের প্রায় প্রতিটি দৃশ্যে রয়েছে অন্তরঙ্গতা ও শারীরিক মিলনের নানা দৃশ্য। এছাড়াও সিরিজের গল্প বেশ মনে ধরেছে দর্শকদের। তাই ট্রেন্ডিং ওয়েবসিরিজের মধ্যে ‘মজবুরি’ বেশ নাম কুড়িয়েছে বিগত সময়ে।