হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি শঙ্খ স্যার, ফোনে খবর পেয়ে কেঁদে ভাসালেন মোহর
রাত ৮টা বাজলেই খড়কুটো শেষ হয়ে মোহর শুরু। কলেজ অধ্যাপক আর কলেজ পড়ুয়ার ঝগড়া। আর এই ঝগড়া থেকেই প্রেমের সূত্রপাত। ১ বছর পর সেই প্রেমের পরিণয় হয়েছে। মোহর ধারাবাহিকের নায়ক নায়িকা মোহর আর শঙ্খদীপের বিয়ে হয়েছে। কিন্তু বিয়ের পর একের পর এক টানটান উত্তেজনামূলক পর্ব। বৌভাত শেষ হতেই কলেজে ঘটে গেল এক বড় দুর্ঘটনা। কলেজের এক পড়ুয়াকে শঙ্খদীপের কাকার হাতে হেনস্তা হতে হয়েছিল। আর এর প্রতিবাদ করেন মোহর।
এরপর সব মিটলেও কলেজ থেকে সকলেই শহর থেকে খানিক দূরেই এক জঙ্গলের মাঝে এক্সকারশনে যাবে। বৈবাহিক জীবনে পদার্পণ করার পর থেকেই মোহরকে সেভাবে কাছে পায়নি শঙ্খ। কাকা ও মেয়েটির ঘটনা নিয়ে কেটে গিয়েছিল বউভাতের পরের দিনগুলি। অবশেষে সমস্ত ভুল বোঝাবুঝি কাটিয়ে তারা এখন একে অপরের কাছাকাছি আসতে শুরু করেছে। এরপরই শ্রেষ্ঠা এদের মাঝে দেওয়াল তোলে।
এরপর সেই পড়ুয়াকে এবার ক্রমশ নিজের দিকে টেনে নিচ্ছে শ্রেষ্ঠা। মেয়েটির দাদাকে কলেজে চাকরি দেওয়ার লোভ দেখিয়ে মোহরের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র নিয়ে করে কাকা ও শ্রেষ্ঠা। এরপর মোহরকে অপমান করে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেয়। সেই মেয়ে বলে মোহর নাকি টাকা দিয়ে কাকার নামে হেনস্থা করার কথা বলতে বলে সবাইকে। এরপর শ্রেষ্ঠার ষড়যন্ত্রে ধীরে ধীরে মোহর আর শঙ্খদীপের মাঝে ঝগড়া বাঁধে। আবার আলাদা হয় শঙ্খ ও মোহর।
আগামী পর্বগুলিতে থাকছে নতুন টুইস্ট। মোহর নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করলে শঙ্খ মোহরকে বাড়ি যেতে বললে মোহর যেতে চায়না। মোহরের ম্যাম ও শ্বশুড়মশাই রাজি করালেও যেতে নারাজ অভিনেত্রী। এরপর ইন্সপেক্টর ফোন করে বলে শঙ্খ অসুস্থ হয়ে পড়েছে। শঙ্খের হার্ট অ্যাটাক হয়েছে। নতুন প্রমোতে এই দেখানো হয়েছে। এরপর মোহর কান্নায় ভেঙে পড়েছে। মোহরের ভালবাসাময় কি শঙ্খদীপ সুস্থ হয়ে উঠবে তা পরবর্তী এপিসোডে দেখানো যাবে। মোহদ্বীপের বিয়ে হতে না হতে টিআরপি তে অনেকটাই পিছিয়ে গিয়েছে মোহর। এবার শঙ্খদীপের অসুস্থতা কি টিআরপিতে কোনো বদল ঘটবে তা সময় বলবে।
View this post on Instagram
