whatsapp channel

অনিকেত নাকি কিঞ্জল! কে রয়েছে শ্যামলীর কপালে? ফাঁস চমকদার নতুন প্রোমো

জি বাংলায় সদ্য শুরু হয়েছে 'কোন গোপনে মন ভেসেছে' (Kon Gopone Mon Bhesechhe)। এই সিরিয়ালের হাত ধরে জি তে পা রেখেছেন অভিনেতা রণজয় বিষ্ণু। তাঁর বিপরীতে রয়েছে জি এর ঘরের…

Nirajana Nag

Nirajana Nag

জি বাংলায় সদ্য শুরু হয়েছে ‘কোন গোপনে মন ভেসেছে’ (Kon Gopone Mon Bhesechhe)। এই সিরিয়ালের হাত ধরে জি তে পা রেখেছেন অভিনেতা রণজয় বিষ্ণু। তাঁর বিপরীতে রয়েছে জি এর ঘরের মেয়ে শ্বেতা ভট্টাচার্য। প্রোমোতে গল্পের পাশাপাশি নজর কেড়েছিল নায়ক নায়িকার রসায়ন। শুরুর পর প্রথম কয়েকটি এপিসোডেও দর্শকদের সাড়া বেশ ভালোই। এবার শুরু হতে না হতেই চলে এল প্রথম টুইস্ট।

সিরিয়ালের গল্প অনুযায়ী, গ্রামের মেয়ে শ্যামলী শহরে এসেছে বিনোদের খোঁজে। প্রথম বার শহরে পা দিয়েই ভয়াবহ বিপদে পড়ে সে। খারাপ লোকের পাল্লায় পড়ে সে গিয়ে ওঠে নিষিদ্ধ পল্লীতে। সেখান থেকে কোনো রকমে পালিয়ে এসে সে ধাক্কা খেয়ে যায় অনিকেতের সঙ্গে। শ্যামলীকে বিপদ থেকে উদ্ধার করে নিজের বাড়িতে নিয়ে যায় সে। সেখানে সকলেই শ্যামলীকে আপন করে নেয়।

অনিকেত নাকি কিঞ্জল! কে রয়েছে শ্যামলীর কপালে? ফাঁস চমকদার নতুন প্রোমো

শুধু তাই নয়, বাড়িতে পা রেখেই পরিবারের এক বড় উপকার করে বসে শ্যামলী। নালা থেকে চুম্বকের সাহায্যে চাবি তুলে দিয়ে সে সকলের মন জয় করে নিয়েছে। এর মধ্যেই চলে এল পরের প্রোমো। নতুন প্রোমোতে দেখা যায়, অনিকেতের ভাই কিঞ্জল স্বীকার করছে যে সে শ্যামলীকে ভালোবেসে ফেলেছে। কিন্তু তার বোন বলে এই সম্পর্ক সম্ভব নয়। এদিকে ঠাকুরের থানে শ্যামলী প্রশ্ন করে, এত বছর তো কেউ তার দিকে তাকায়নি। তাহলে এখন এই মানুষটাকেই পছন্দ করতে হল তাকে! এবার তার কপালে কী লেখা আছে? মাথা তুলে সে দেখে সামনে থালার জলে অনিকেতের প্রতিবিম্ব।

শেষমেষ কার জীবনে পা রাখবে শ্যামলী, অনিকেত নাকি কিঞ্জল? উল্লেখ্য, শ্বেতাকে শেষ বার দেখা গিয়েছে ‘সোহাগ জল’এ। তবে খুব বেশিদিন চলেনি ধারাবাহিকটি। তারপর তিনি মন দিয়েছিলেন ওয়েব সিরিজে। শ্বেতার ব্যক্তিগত জীবনেই এর মধ্যে নানান উত্থান পতন এসেছে। প্রেমিক রুবেল দাসের পরপর অসুস্থতা, নিজের মায়ের অসুস্থতায় বড় ঝড় গিয়েছে শ্বেতার উপর দিয়ে। এবার নতুন সিরিয়ালে কেমন টিআরপি দিতে পারেন তিনি সেটাই দেখার।

whatsapp logo
Nirajana Nag
Nirajana Nag

আমি নীরাজনা নাগ। HoopHaap-এর একজন সাংবাদিক। বিগত চার বছর ধরে এই পেশার সঙ্গে যুক্ত রয়েছি। নিজের লেখার মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাঠকদের কাছে পৌঁছে দিতে চাই