শরীরের খিদে মেটাতে পরপুরুষের সঙ্গে বৌমার কুকীর্তি, ভুলেও বাচ্চাদের সামনে দেখবেন না এই সিরিজ
যুগের তালে তালে মিলিয়ে বদলে যাচ্ছে বিনোদন জগতের ধাঁচ। গত পাঁচ বছর আগে অব্দি মানুষের কাছে গণ মাধ্যমের অপর নাম ছিল সংবাদপত্র, টেলিভিশন ও রুপোলি পর্দা। কিন্তু বর্তমানে এসবকে ছাপিয়ে গেছে ডিজিটাল মাধ্যম। এখন মোটামুটি সব বয়সের মানুষই মোবাইল নির্ভর হয়ে পড়ছেন। তাই এখন বিনোদন ও মনোরঞ্জনের অন্যতম যন্ত্র ‘মোবাইল’ মানুষের কাছে সর্বেসর্বা হয়ে উঠেছে। আর এই ভ্রাম্যমান যুগে চলচ্চিত্রের থেকে বৃদ্ধি পাচ্ছে ওয়েবসিরিজের জনপ্রিয়তা।
ওয়েবসিরিজের জন্য বর্তমানে একাধিক ওটিটি প্ল্যাটফর্ম উপলব্ধ অন্তর্জালিক মাধ্যমে। এখানে মোটামুটি সমস্ত বয়সের দর্শকদের জন্য কন্টেন্ট তৈরি করা হয়। তবে যেখানেই নিষিদ্ধতা সেখানেই মানুষের আগ্রহ বেশি – এই তত্বকে কাজে লাগিয়েই বর্তমানে জনপ্রিয়তা লাভ করেছে বেশ কিছু হিন্দি ওটিটি প্ল্যাটফর্ম। যার মধ্যে অন্যতম হল – উল্লু, এমএক্স অনলাইন, কোকু প্রভৃতি। সেখানে নিষিদ্ধতাকে ব্যবহার করেই ওয়েব কনটেন্ট তৈরি করা হয়, যেগুলি গোপনে খুবই জনপ্রিয় সমস্ত বয়সের দর্শকদের কাছে।
সম্প্রতি ‘উল্লু’ নামের ওটিটি প্ল্যাটফর্ম থেকে এমনই একটি সিরিজ মুক্তি পেয়েছে, যা আপনাকে দেখতে হবে একা। উল্লু অরিজিনালস-এর ‘পালংগ তোড়’ সিরিজের দ্বিতীয় সিজনের অন্তর্গত ‘সাস বহু এন্ড এনআরআই’ ওয়েবসিরিজটি দর্শকদের মধ্যে বিপুল জনপ্রিয়তা পেয়েছিল কিছুদিন আগে। এই সিরিজের গল্প একটি পরিবারকে ঘিরে শুরু হয়। সিরিজের শুরুতে দেখা যায় এক বিধবা মহিলা তার ছেলের বিয়ে দেয়। আর দাম্পত্য জীবনে ছেলের সুখ দেখে মায়েরও শারীরিক কামনা জেগে ওঠে। এমন সময় পুত্রবধূর প্রবাসী ভাই বাড়িতে এলে তার প্রতি আকৃষ্ট হন ওই বিধবা শাশুড়ি। কিন্তু তার আগেই শাশুড়িকে শারীরিক সুখ দিতে এগিয়ে আসে বৌমা। আর এভাবেই ক্লাইম্যাক্সের দিকে এগিয়ে যায় এই সিরিজের গল্প।
এই সিরিজের গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে দেখা গেছে ওটিটি জগতের জনপ্রিয় অভিনেত্রী রাজসী ভার্মাকে। তার শারীরিক পরিভাষা যেন অন্য মাত্রা দিয়েছে এই সিরজটিকে। এছাড়াও সিরিজে দেখা গেছে পারমিতা দে, অনিল বিশ্নোইয়ের মতো কলাকুশলীদের। এই সিরজটি কমবয়সী পুরুষ দর্শকদের বেশি করে আকৃষ্ট করেছে। ‘উল্লু’ এপ্লিকেশনের সাবস্ক্রিপশন নিয়ে তবেই সিরিজটি দেখতে পারবেন আপনি।