হোম কোয়ারেন্টিনে রয়েছেন দিতিপ্রিয়া রায়। আপাতত পোষ্য পপকর্ন এর সঙ্গেই দিন কাটছে তার। বাবা মা সহ তিনিও আক্রান্ত। তিনজনেই রয়েছেন হোম কোয়ারেন্টিনে। তার বাবা সম্পূর্ণ উপসর্গহীন ছিলেন। প্রথম দিকে দিতিপ্রিয়ার শ্বাসকষ্ট জনিত সমস্যা ছিল। আপাতত বই, পোষ্য ও ছবির সঙ্গে দিন কাটাচ্ছেন পর্দার রাণীমা।
দিতিপ্রিয়া যে অভিনয়ের পাশাপাশি দুর্দান্ত ছবি অর্থাৎ পেইন্টিং পারেন তা তার ইনস্টাগ্রাম প্রোফাইল দেখলেই বোঝা যায়। সাদা ক্যানভাসে নীল রঙে ফুল এঁকেছেন তিনি। দিতিপ্রিয়া যে ভারী সুন্দর ছবি আঁকতে জানেন তার দর্শকরা প্রথম জানলো। তিনি যে পড়াশুনোতেও মেধাবী তা তার দুটো বোর্ডের রেজাল্ট বলে দেয়।
View this post on Instagram
বর্তমানে মানুষ যেই সময়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে তাতে করে গৃহ বন্দী হওয়া ছাড়া উপায় নেই। এদিকে সদ্য স্থির হয়েছে আংশিক লক ডাউনের। আপাতত বন্ধ থাকছে জিম, বিউটি পার্লার, বিনোদন ক্ষেত্র, এবং বাজার। মানুষকে সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছে। এই মুহূর্তে সকলেই ভীত ও সন্ত্রস্ত। এমত অবস্থায় ঘরে বসে নিজেকে সময় দেওয়া ছাড়া উপায় নেই। এমনিতেই আমরা কাজের জগতে এতটাই ব্যস্ত হয়ে গেছি যেখানে নিজেদের মধ্যে কোন কোন সুপ্ত প্রতিভা আছে তা খুঁজে নেওয়ার অবকাশ নেই পর্যন্ত। কিন্তু এই আংশিক লক ডাউন হল নিজেকে সময় দেওয়ার উপযুক্ত সময়।
লক ডাউন মানে যেমন কর্ম সংস্থান এবং শিল্পের অবক্ষয়, তেমনই এই পৃথিবীকে শান্ত করার জন্য আমাদের প্রত্যেককে ধৈর্যশীল এবং স্থিতিশীল হতে হবে। চারিদিকে অক্সিজেনের মাত্রা কম, মানুষ অক্সিজেনের অভাবে মারা যাচ্ছে। ফুসফুস ফুলে উঠছে ভাইরাসে। এবার সময় হয়েছে চার দেওয়ালে বন্ধ থেকে ভাইরাসের হাত থেকে নিজেকে রক্ষা করা।