ভুল করে কল’গার্লকে বিয়ে করে প্রতা’রণার শিকার এই যুবক
বিয়ের পরই ঘ’টল বিপত্তি। বউ এর গো’পন পেশা স’ম্পর্কে জানতে পেরে হতাশ হল স্বামী। উত্তরাখণ্ডের শিল্প নগরী কাশীপুর … সম্প্রতি সেখানকার একটি চাঞ্চ’ল্যকর ঘটনা সামনে উঠে এসেছে যা স্বামী-স্ত্রী’র স’ম্পর্কের ম’র্যাদাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। শহরে বসবাসরত এক যুবকের স্ত্রী’ বিয়ের পরেও শ্বশুরবাড়িতে বাস করছিলেন না। মেয়েটি তার বাপের বাড়ি থাকত। এদিকে, যুবক জানতে পারেন তার স্ত্রী’ একজন কল’গার্ল তা জানতে পেরে হতবাকও হন তিনি। কিন্তু মন মানতে চাইছিল না, শেষে যুবকটি সিদ্ধান্ত নেয় এই বিষয়ে সত্যতা খুঁজে বের করার।
তিনি দালা’লের নাম্বারে ফোন করেন এবং তারপর হোয়াটসঅ্যাপে কল’গার্লকে কল করেছিলেন, তার স্বামী কল’গার্ল হিসাবে তাঁর সামনে এসে উপস্থিত মেয়েটিকে দেখে হতবাক হয়ে যান। যুবকের স্ত্রী’ কল’গার্ল হয়ে তাঁর সামনে এসে দাঁড়ান। দুজনেই প্রতা’রণার শিকার হয়েছেন। স্বামী-স্ত্রী’র মধ্যে কো’ন্দল হয়। এখন দুজনেই একে অ’পরের বি’রুদ্ধে পু’লিশ রি’পোর্ট করেছেন। এই বিষয়টি বর্তমানে মা’মলার বিষয় হিসাবে রয়ে গেছে। যুবক দীনেশপুরের বাসিন্দা। কয়েক বছর আগে আইটিআই থা’না এলাকায় বসবাসকারী এক মহিলার সাথে তার বিয়ে হয়েছিল, কিন্তু মেয়েটি শ্বশুরবাড়িতে নয়, তার বাপের বাড়ি থাকত।
মেয়েটির একটি বান্ধবীও রয়েছে। কিছুদিন আগে মেয়েটির বান্ধবীর সাথে মা’রামা’রি হয়েছিল। যার পরে মহিলার বান্ধবী স্বামীকে ফোন করে তার স্ত্রী’র কল’গার্ল স’ম্পর্কে অবহিত করেন। যুবকটি আরও জানতে পেরেছিল যে তার স্ত্রী’ শ্যামাপুরমে বসবাসকারী এক মহিলার মাধ্যমে কাজ করে। বান্ধবীই তাকে দালা’লের নাম্বার দিয়েছিল। যুবকটি দালা’লের কাছে গেলে তিনি যুবকের কল’গার্লের ফটো হোয়াটসঅ্যাপে পাঠিয়েছিলেন, যুবকের স্ত্রী’র ছবি সহ। যুবক তার স্ত্রী’র ছবি পছন্দ করে চুক্তিটি নিশ্চিত করেন।
মেয়েটি নির্দিষ্ট ঠিকানায় পৌঁছে যায়, কিন্তু সেখানে একজন গ্রাহক হিসাবে তার স্বামীকে দেখে তার পায়ের নিচের মাটি সরে যায়। দ্বন্দ্বের পরে দুজনের মধ্যে ল’ড়াই হয়। বিষয়টি পু’লিশে পৌঁছেছে। ভুক্ত’ভোগী স্বামী এসপি রাজেশ ভট্ট’কে তার যন্ত্র’ণার কথা জানিয়েছিলেন, আর স্ত্রী’ স্বামীর সাথে তার বান্ধবীর স’ম্পর্কের অ’ভি’যোগ করেছেন। বিষয়টি এখন পু’লিশের কাছে, এএসপি মা’মলার তদ’ন্তের জন্য বলেছেন।