সুন্দরী মালকিনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হলেন বাড়ির চাকর, সাহসিকতার সমস্ত সীমা অতিক্রম করলো এই শর্টফিল্ম
কয়েক মাস আগে আচমকাই অন্তর্জালে উদয় হয়েছে ‘রাজ টেলিফিল্মস’ নামে একটি ইউটিউব চ্যানেল। এই ইউটিউব চ্যানেলে গত 31 শে মার্চ আপলোড হয়েছিল ‘ন্যাশনাল ক্রাইম’ ওয়েব সিরিজের একটি পর্ব ‘নৌকর কে সাথ মা-বেটি’। এই সিরিজটি পরিচালনা করেছেন সুভাষ জয়সওয়াল (Subhash Jaiswal)। এখনও অবধি এই পর্বের ভিউ অতিক্রম করেছে দেড় কোটি।
পর্বের শুরুতে দেখা যায়, একজন মহিলা আয়নার সামনে বসে সাজগোজ করতে ব্যস্ত। অপরদিকে বাড়ির কাজের লোক রামু ছাদে ওয়ার্কআউট করতে ব্যস্ত। একসময় রাতপোশাক পরে ওই মহিলা তাদের রামুকে বেডরুমে ডেকে পাঠায়। ওয়ার্কআউট ছেড়ে রামু ব্যস্ত হয়ে মালকিনের কাছে আসে। মহিলা রামুকে বলে, তার সারা শরীরে ব্যথা হচ্ছে। রামু মহিলার পা টিপতে বসে। প্রকৃতপক্ষে, রামুর সাথে ওই মহিলার শারীরিক সম্পর্ক রয়েছে। সে রামুকে আবারও যৌনতায় লিপ্ত হওয়ার পরামর্শ দেয়। রামু ভয় পায়,যদি মহিলার স্বামী জানতে পেরে যায়। কিন্তু মালকিন তাকে আশ্বস্ত করে। একসময় তারা যৌনতায় লিপ্ত হয়। এর মধ্যেই বাড়ি ফিরে আসে ওই মহিলার মেয়ে। রামু ঘরের বাইরে বেরিয়ে যায়। মহিলা তার মেয়েকে অসুস্থতার অজুহাত দেয়। অপরদিকে রামু ভয় পায়, যদি ওই মহিলার মেয়ে ওরফে রামুর ‘ছোটি মালকিন’ তাদের শারীরিক সম্পর্কের ব্যাপারে জানতে পারে, তাহলে কি হবে!
কিন্তু একদিন মায়ের সাথে রামুর শারীরিক সম্পর্কের ভিডিও বানায় মেয়েটি। এই কাজ অতি গোপনে করে সে। ওই ভিডিও দেখিয়ে সে ব্ল্যাকমেল করে রামুকে। মেয়েটি বলে, তার সাথে যৌনতায় লিপ্ত না হলে সে তার বাবাকে সব জানিয়ে দেবে। বাধ্য হয়ে রামু মেয়েটির সাথে শারীরিক সম্পর্ক তৈরি করে। একদিন রামুর গ্রামের বাড়ি থেকে ফোন আসে, তার মা প্রয়াত হয়েছেন। রামু অন্য এক ব্যক্তির উপর কাজের ভার দিয়ে গ্রামের বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা হয়।
কিন্তু এই ব্যক্তিও রেহাই পায় না। তাকে শারীরিক ভাবে ব্যবহার করতে শুরু করে মা-মেয়ে। একসময় রামু ফিরে এলে ছোটি মালকিন তাকে বলে, ওই ব্যক্তি আগে যেখানে কাজ করত সেখানে রামু কাজ করা শুরু করুক। তাদের বাড়িতে এখন থেকে ওই যুবক থাকবে। এই কথা শুনে রামু রেগে যায়। সে ফোন করে মেয়েটির বাবাকে সব জানাতে চায়। কিন্তু তা করতে না পেরে ওই ব্যক্তিকে ফল কাটার ছুরি নিয়ে আক্রমণ করে রামু। অসাবধানতাবশতঃ ছোটি মালকিন বিদ্ধ হয় ছুরিতে। স্পটেই মারা যায় সে। চিৎকার করে ঘর থেকে ছুটে আসে তার মা-বাবা। তারা ফোন করে পুলিশকে। রামুকে গ্রেফতার করে নিয়ে যায় পুলিশ। কিন্তু তার মালকিন বুঝতে পারে, এটাই ছিল তার কর্মফল।