whatsapp channel

নিরিবিলিতে বর্ষবরণ, কলকাতা থেকে ঢিলছোঁড়া দূরত্বেই রয়েছে মনকাড়া সমুদ্র সৈকত

বছর শেষ হতে আর মাত্র কয়েক ঘন্টাই মাত্র বাকি। তারপরেই শুরু হয়ে যাবে নতুন বছর ২০২৪ (New Year 2024)। বছরের শেষ কটা দিন নিজেদের মনের মতো করে কাটানোর জন্য ব্যস্ত…

Nirajana Nag

Nirajana Nag

বছর শেষ হতে আর মাত্র কয়েক ঘন্টাই মাত্র বাকি। তারপরেই শুরু হয়ে যাবে নতুন বছর ২০২৪ (New Year 2024)। বছরের শেষ কটা দিন নিজেদের মনের মতো করে কাটানোর জন্য ব্যস্ত সকলেই। বিশেষ করে বর্ষবরণের সময় অনেকেই চায় নিরিবিলি কিছু সময় কাটাতে (Vacation)। এর জন্য সমুদ্র সৈকত (Sea Beach) বেশ ভালো অপশন। কিন্তু বরাবরের চেনা পরিচিত দীঘা, মন্দারমণিতে এ সময়ে ভিড়ে ভিড়াক্কার। তাহলে উপায় কী? এই প্রতিবেদনেই রইল এমন একটি জায়গার খোঁজ যা বাড়ির কাছে তো হবেই, উপরন্তু বাজেটের দিক দিয়েও হবে সস্তার মতোই।

জায়গাটি হল গোবর্ধনপুর সমুদ্র সৈকত (Gobardhanpur Sea Beach)। প্রায় ১৫ কিমি লম্বা এবং ১০ কিমি চওড়া এই সমুদ্র সৈকতে একদিকে যেমন পাবেন ঝাউবন, তেমনি রয়েছে সুন্দরী, গরান, গেওয়া, হেতালও। প্রিয়জনের সঙ্গে সৈকতে বসে সমুদ্রের ঢেউ দেখতে দেখতে বছরের শেষ দিনটা কাটানোর জন্য একেবারে আদর্শ। এমনকি যদি কপাল ভালো থাকে তাহলে কুমিরের দেখা পেলেও পেতে পারেন।

এখনও পর্যটকদের কাছে তেমন পরিচিত হয়ে ওঠেনি এই সমুদ্র সৈকত। তাই এখানে ভিড় যেমন কম হবে, তেমনি দূষণের পরিমাণও কম। তাই যারা একান্তে কিছু সময় প্রিয়জন বা পরিবারের সঙ্গে কাটাতে চান তাদের জন্য এই সমুদ্র সৈকত একেবারে আদর্শ। এবার প্রশ্ন হল, এখানে আসবেন কীভাবে?

শিয়ালদহ স্টেশন থেকে প্রথমে ট্রেনে কাকদ্বীপ স্টেশনে এসে নামতে হবে। তারপর কাকদ্বীপ স্টেশন থেকে বাসে করে যেতে হবে পাথরপ্রতিমা। সেখান থেকে সফর হবে জলপথে। নামতে হবে জি প্লটের চাঁদমারি ঘাটে। এই ঘাট থেকেই পৌঁছানো যাবে গোবর্ধনপুর সমুদ্র সৈকত। পর্যটকদের জন্য এখানে থাকা এবং খাওয়ার ব্যবস্থাও রয়েছে।

whatsapp logo
Nirajana Nag
Nirajana Nag

আমি নীরাজনা নাগ। HoopHaap-এর একজন সাংবাদিক। বিগত চার বছর ধরে এই পেশার সঙ্গে যুক্ত রয়েছি। নিজের লেখার মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাঠকদের কাছে পৌঁছে দিতে চাই