whatsapp channel

Tiyasha Roy: পরনে মেরুন রঙা ড্রেস, সমুদ্র সৈকতে স্নিগ্ধ লুকে ‘কৃষ্ণকলি’র শ্যামা

সমুদ্র মানেই নীল দিগন্ত, উদ্দ্যমতা, কখনো শান্ত কখনো অশান্ত, আবার কখনো ভয়ঙ্কর। এই সমুদ্র বাঙালির খুব প্রিয় ভ্রমণের জায়গা। দীঘা হোক বা মন্দারমণি বা পুরী বাংলার মানুষ এই জায়গায় ঘুরতে…

Avatar

HoopHaap Digital Media

সমুদ্র মানেই নীল দিগন্ত, উদ্দ্যমতা, কখনো শান্ত কখনো অশান্ত, আবার কখনো ভয়ঙ্কর। এই সমুদ্র বাঙালির খুব প্রিয় ভ্রমণের জায়গা। দীঘা হোক বা মন্দারমণি বা পুরী বাংলার মানুষ এই জায়গায় ঘুরতে যায়নি এমনটা সংখ্যায় খুবই কম। সম্প্রতি, জন্মদিন সেলিব্রেট করতে মন্দারমণি গিয়েছিলেন কৃষ্ণকলি ধারাবাহিক খ্যাত শ্যামা ওরফে মিষ্টি তিয়াশা রায়।

গত তিন বছর ধরে বাংলার দর্শক দেখছে তিয়াশা রায়কে ছোটপর্দায়। এখন সে ঘরের মেয়ে। এই বছরের নির্বাচনেও প্রচারে বেরিয়েছিলেন তিনি। ফলে শ্যামা চেনে না এরকম মানুষ বোধহয় খুবই কম আছে।

কিছুদিন আগে বন্ধুদের সঙ্গে মন্দারমণি গিয়েছিলেন তিনি। বেশ ধূমধাম করেই জন্মদিন সেলিব্রেট করেন। সেই মন্দারমণি থেকেই দুটি ছবি নতুন করে পোস্ট করেছেন তিনি। এদিন পরনে তার মেরুন রঙা ড্রেস। সমুদ্রের সঙ্গে যেন একাকী কথোপকথন সেরে নিচ্ছেন তিনি। চোখে মুখে আনন্দ লুটোপুটি খাচ্ছে।

ছবির ক্যাপশনে অভিনেত্রী তিয়াশা লিখেছেন, ‘তুমি যেখানেই যাও, নিজের সূর্যকিরণ নিজেকেই আনতে হবে।’  ক্যাপশনের মধ্যে যেমন রয়েছে স্নিগ্ধতার ছোঁয়া তেমনই একাকী আনন্দের রেশ রয়েছে।

এখনকার শ্যামা আর পর্দার শ্যামার মধ্যে আকাশ পাতাল ফারাক। যারা সোশ্যাল মিডিয়ায় শ্যামাকে ফলো করেন তাদের চক্ষু চড়কগাছ। তিয়াশা বাস্তবে এতটা সুন্দরী, চঞ্চল ও গ্ল্যামারাস বোঝার উপায় নেই। তিন বছর আগে ১৮ জুন প্রথম টেলিকাস্ট হয়েছিল ধারাবাহিক ‘কৃষ্ণকলি’। তখন থেকেই তিয়াশার আত্মপ্রকাশ। তবে প্রতিটা ছবিতে স্পষ্ট অভিনেত্রী তিয়াশার স্বাধীনতার প্রতিফলন।

whatsapp logo
Avatar
HoopHaap Digital Media