মাধ্যমিকে দ্বিতীয়, উচ্চ মাধ্যমিকে প্রথম! তিথির গাঁজাখুরি ডায়লগ শুনে হাসির রোল নেটদুনিয়ায়
তিথি-রুদ্রিকের সম্পর্ক নিয়ে বাংলার বেশ কিছু দর্শক চিন্তিত। বিয়ের পর তিথির ইচ্ছা সে হনিমুনে ‘দীপুদা’ তে যাবে, মানে দিঘা, পুরী , দার্জিলিং। কিন্তু,রুদ্রিকের ইচ্ছা একেবারেই অন্য। তার ইচ্ছা প্যারিস, সুইজারল্যান্ড বা মালদ্বীপ। সব মিলিয়ে তিথি রুদ্রিকের এক মিষ্টি প্রেমের গল্প দেখানো হচ্ছে গল্প জুড়ে। কিন্তু, এরমধ্যেই নেট জনতার কটাক্ষের শিকার হল এই ধারাবাহিক।
একটি প্রোমো দর্শকদের মনে বহু প্রশ্ন রেখেছে। সদ্য মুক্তি পাওয়া প্রোমোতে দেখানো হচ্ছে তিথি রুদ্রিকের বাড়ির সদস্যদের সামনে নিজের বিদ্যা বুদ্ধি ও চাকরির ফিরিস্তি দিচ্ছে। তিথির কথায় সে যেই বছর মাধ্যমিক পরীক্ষা দেয় সেই বছর সেকেন্ড হয়। এরপর বলে, উচ্চ মাধ্যমিকে প্রথম হয়, তারপর কিছু কোর্স করে সে, যেমন – MBA. এতেও মেয়ে টপার হয়। এরপর বিদেশি কোম্পানিতে সে চাকরি পায়। ব্যাস প্রোমো শেষ।
নেটজনতার কটাক্ষের মুখে আজকাল অনেক অভিনেতা, অভিনেত্রী, ছবি, ধারাবাহিক পরে। সমালোচনা সব বিষয় নিয়েই হয়। তবে কিছু সমালোচনা পজিটিভ থাকে কিছু নেগেটিভ। ‘বরণ’ ধারাবাহিকের এই দুর্দান্ত স্ক্রিপ্ট কিন্তু সমালোচনার মুখে। নেট জনতার চোখ কপালে। এমন উদ্ভট স্ক্রিপ্ট শুনে তাদের ভিরমি খাওয়ায় জোগাড়। চলুন দেখে নিই নেট জনতা এমন সুন্দর স্ক্রিপ্ট শুনে কি কি লিখলেন কমেন্ট বক্সে।
কেউ লিখেছেন, “এতো কিছু করেও দিব্যি স্টার জলসায় অভিনয় করছে, কোন অহংকার নেই।” কেউ বলছেন, “এর পেছনে আছে রায় ও মার্টিন পুস্তক গুলির এর অবদান।” কেউ কেউ উচ্চমাধ্যমিকের পর এমবিএ শুনে অবাক। তাদের কথায়, “ভাবা যায়, HS এর পর নাকি MBA!”. চলুন একবার দেখে নিই তিথি-রুদ্রিকের সপরিবারে দুর্দান্ত কথোপকথন।