whatsapp channel

Rudrajit-Promita: প্রেম দিবসেই বিবাহবার্ষিকী! একে অপরকে ভালোবাসায় ভরিয়ে দিলেন রুদ্রজিৎ-প্রমিতা

বিপরীতের মানুষটা যেন তাঁর ছোট ছোট জিনিসগুলো বুঝতে পারেন। সাধারণত সবার এটাই আরজি থাকে নিজের ভালোবাসার প্রতি। ঠিক এমনভাবেই ভালোবাসাকে পেয়েছেন রুদ্রজিৎ ও প্রমিতা। ‘সাত ভাই চম্পা’ ধারাবাহিকে প্রথম জুটি হয়ে ওঁদের প্রেম শুরু। ২০২১-এর প্রেম দিবসেই সাতপাকে বাঁধা। কলকাতার বুকেই পেতেছেন সংসার। এদিন ছিল ব্যাঙ্গমা-ব্যাঙ্গমির বিবাহবার্ষিকী। রুদ্রজিৎও নিজের ভালোবাসা জ্ঞাপন করে পোস্ট করেছেন সোশ্যাল মিডিয়ায়।

Avatar

HoopHaap Digital Media

Advertisements
Advertisements

বিপরীতের মানুষটা যেন তাঁর ছোট ছোট জিনিসগুলো বুঝতে পারেন। সাধারণত সবার এটাই আর্জি থাকে নিজের ভালোবাসার প্রতি। ঠিক এমনভাবেই ভালোবাসাকে পেয়েছেন রুদ্রজিৎ ও প্রমিতা। ‘সাত ভাই চম্পা’ ধারাবাহিকে প্রথম জুটি হয়ে ওঁদের প্রেম শুরু। ২০২১-এর প্রেম দিবসেই সাতপাকে বাঁধা। কলকাতার বুকেই পেতেছেন সংসার। এদিন ছিল ব্যাঙ্গমা-ব্যাঙ্গমির বিবাহবার্ষিকী। রুদ্রজিৎ নিজের ভালোবাসা জ্ঞাপন করে পোস্ট করেছেন সোশ্যাল মিডিয়ায়।

Advertisements

রুদ্রজিৎ লিখেছেন, “যদিও আমাদের এই ১ বছর ১০ বছরের সমান। জীবনের সব থেকে অন্ধকার সময় দেখেছি আমরা আবার একে অপরকে শক্ত করে আঁকড়ে ধরে সুখ দুঃখ ভাগ করে নিয়েছি। বাবা কে হারিয়ে জেঠু কে হারিয়ে যে অন্ধকার জগতে চলে যাচ্ছিলাম আমার হাত টা শক্ত করে আগলে না রাখলে আমি হয়তো এই ভাবে ঘুরে দাঁড়াতে পারতাম না। বাবা জেঠুও হয়তো দেখছেন আর তাদের ছেলে মেয়েদের আশীর্বাদ করছেন তাদের জীবন যুদ্ধে এগিয়ে যাওয়ার জন্য। এই ভাবেই ১ থেকে ১০০ করতে চাই।”

Advertisements

Advertisements

প্রেম দিবসের প্রথম বিবাহবার্ষিকীটা কেমন ভাবে পালন করতে চলেছেন তারকা দম্পতি?
দুজনেই একটু দুঃখের সাথেই জানান, “ছুটি নেই। পর্দাতেই প্রেমালাপ করে নেবো”। বহুদিন পরই পিলুতে ‘রঙ্গন-শিঞ্জিনী’ হয়ে স্ক্রিন শেয়ার করছেন এই দম্পতি। আর আজই নাকি শিঞ্জিনীর প্রতি নিজের ‘ইজহারে মুহাব্বত’ করার কথা রঙ্গনের। তবে ১৩ই ফেব্রুয়ারি যুগলে বিশেষ ফটোশ্যুট সেরেছেন তাঁরা। আজ রাতে দম্পতি ছুটি পেয়েই ডিনারে যেতে চান। তবে শুধু দুজনে নয়। গোটা পরিবার অর্থাৎ প্রমিতার মা-বাবা এবং রুদ্রের মা সবাই মিলেই খাওয়াদাওয়া করতে যেতে পারেন।

Advertisements

এমন জোড়া বিশেষ দিনে গিফ্ট নাহলে হয়!
রুদ্রজিৎ স্ত্রী প্রমিতার পছন্দমতোই তাঁকে দিয়েছেন একটি সুন্দর ফটোফ্রেম। ওদিকে সময়ে অসময়ে বাহুডোরে বেঁধে রাখতে প্রমিতা স্বামীকে দিয়েছেন নামি সংস্থার ঘড়ি। প্রমিতা জানিয়েছেন, “রুদ্র আগের থেকে অনেক পাল্টে গিয়েছে। ও আগের মতো আর কথায় কথায় রেগে যায়না। অনেক শান্ত। বাবাকে হারিয়ে ও অনেক বদলে গিয়েছে। অবশ্য ও যেমন মানুষ আমি তেমনই খুশি।” এ কথা অবশ্য বেশ ভালোই বোঝেন নেটপাড়া। কারণ মাঝে মধ্যেই একের পর এক রোম্যান্টিক রিল ভিডিও শেয়ার করেন যুগলে।

whatsapp logo
Advertisements
Avatar
HoopHaap Digital Media