whatsapp channel

জনসাধারণের জন্য খুলে গেল মেট্রো, মানতে হচ্ছে কি কি গাইডলাইন দেখুন একনজরে

করোনার আগে মেট্রো ষ্টেশনের ছবিটা ছিলো একেবারেই আলাদা। মেট্রো ঢুকতে না ঢুক্তেই হুড়মুড়িয়ে মানুষের ছুটে আসা, এরপর বসার জন্য মারামারি। বস্তে না পারলে ক্ষোভ প্রকাশ বা অযথা টিপ্পনী কাটা এসব…

Avatar

HoopHaap Digital Media

করোনার আগে মেট্রো ষ্টেশনের ছবিটা ছিলো একেবারেই আলাদা। মেট্রো ঢুকতে না ঢুক্তেই হুড়মুড়িয়ে মানুষের ছুটে আসা, এরপর বসার জন্য মারামারি। বস্তে না পারলে ক্ষোভ প্রকাশ বা অযথা টিপ্পনী কাটা এসব ছিলো জলভাত ব্যপার। কিন্তু করোনা বুঝিয়ে দিয়ে গেলো যখন যেমন তখন তেমন। তাই সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখেই মেট্রোতে চলাচল করছে মেট্রো যাত্রীরা। তবে গতকালের তুলনায় আজ মেট্রোর দ্বিতীয় দিনে অফিস টাইমে যাত্রীদের ভিড় অনেকটাই বেশি ছিল।

সামনে ফাঁকা সিট, তাও দাঁড়িয়ে রয়েছেন যাত্রীরা সিটে লাল রঙের ক্রস চিহ্ন মেনে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখছেন প্রত্যেকেই।  তবে কালকের তুলনায় আজ কিছু যাত্রীকে ই-পাস সংগ্রহে সমস্যায় পড়তে দেখা যায়। ইপাসের বুকিং ফুল হয়ে যাওয়ায় অনেক যাত্রী তা না পেয়ে ফিরে যেতে বাধ্য হন।

গতকালই দেখা গিয়েছে  মেট্রোয় চাপার জন্য অসংখ্য যাত্রীর কাছে অ্যাপ ডাউনলোড করার মতো উপযুক্ত মোবাইল  ছিলো না। বা কারোর ছিলো না হাই স্পিড ইন্টারনেট। আবার অনেকের আধুনিক মোবাইল ফোন থাকলেও তারা মেট্রোয় নিয়মিত যাত্রী নন বলে স্মার্ট কার্ড করান নি। আবার এসব পেড়িয়ে যাঁদের সব আছে, তাঁরা স্টেশনে এসেও অন্যের সাহায্যে অ্যাপ ডাউনলোড করতে গিয়ে দেখলেন মেট্রো সার্ভার-ই ডাউন।

সব মিলিয়ে মেট্রো রীতিমতো কালঘাম ছুটেছে কলকাতাবাসীর। জানানো হয়েছিলো যাদের স্মার্ট কার্ড আছে কিন্তু ব্যালান্স নেই তাঁরা মেট্রো স্টেশনের কাউন্টার থেকে রিচার্জ করাতে পারবেন। আর দ্বিতীয় আরো স্পষ্ট হয়ে গেলো নিউ নর্মালে মেট্রো চালানোর পরিকল্পনা অনেকটাই মুশকিল।

whatsapp logo
Avatar
HoopHaap Digital Media