whatsapp channel

Arpita Mukherjee: শেষমেশ পার্থকে ফাঁসিয়ে দিলেন বান্ধবী অর্পিতা

ফাঁসিয়ে দিলেন চর্চিত প্রেমিকা অর্পিতা? এইভাবে ফাঁসিয়ে দিতে পারছেন ঘনিষ্ঠ বান্ধবী? ব্যাপারটা তাই হয়েছে, অনেকদিন ধরে জেল বন্দী, মায়ের দেখা নেই, বিবাহিত একমাত্র বোন সেও একদিনের জন্যেও জেলে আসেনি, এ…

Avatar

Advertisements
Advertisements

ফাঁসিয়ে দিলেন চর্চিত প্রেমিকা অর্পিতা? এইভাবে ফাঁসিয়ে দিতে পারছেন ঘনিষ্ঠ বান্ধবী? ব্যাপারটা তাই হয়েছে, অনেকদিন ধরে জেল বন্দী, মায়ের দেখা নেই, বিবাহিত একমাত্র বোন সেও একদিনের জন্যেও জেলে আসেনি, এ একেবারে নীল নির্বাসন। জেলে বসে কেদেই চলেছেন পার্থ বান্ধবী অর্পিতা। কিন্তু, শুধুই কি কাদছেন নাকি সাহায্য করছেন তদন্তে?

Advertisements

এবারে, ইডি সূত্রে একটি নতুন তথ্য জানা গিয়েছে, শুনলে চমকে যাবেন আপনিও। ভাববেন ওই পেটে পেটে এত্তো কিছু! জেলে গিয়েও যেই মানুষ মটন ও তেলেভাজা খাওয়ার আবদার করে সে যে এত বড় চক্রান্ত করতে পারে তাতে অবাক হওয়ার কিছু নেই। আসল কথা হল এক পেটে কত খাবেন? তাতে কি? সেই জিভ কিন্তু গলা বেয়ে পেট পর্যন্ত লম্বা হয়ে গিয়েছে। লোভ কোনোভাবেই সম্বরণ করা সম্ভব নয়, যত চাই তত পাই।

Advertisements

ইডি সূত্রে জানা গিয়েছে যে পার্থ চট্টোপাধ্যায় এর বিভিন্ন সংস্থার ডিরেক্টর হিসেবে নাম ব্যবহার করা হয়েছে দিন-আনা-দিন খাওয়া মানুষের নাম ও পরিচয়। ওই যে পেট একটাই, কিন্তু খেতে হবে অনেক, তাই অন্যের পেট দিয়ে নিজে গলাধঃকরণ করার চেষ্টা। সূত্র বলছে, পার্থ রীতিমত গরীব রিক্সাচালক ও দিন মজুরদের ব্যাবহার করতেন।তিনি নিজের বিধানসভা কেন্দ্র বেহালা পশ্চিমের এমন বহু দরিদ্র মানুষকে নিজের বিভিন্ন ভুয়ো সংস্থার ডিরেক্টর করেছিলেন।

Advertisements

যাদের ডিরেক্টর করেছেন তারা কি কোনো লাভ পেতেন বা তারা কি জানেন যে তাঁরা মন্ত্রী পার্থর সংস্থার ডিরেক্টর? উত্তর – না। ওই সমস্ত হতদরিদ্র মানুষের দাবি যে তারা কোনও সংস্থার ডিরেক্টর, সেটি তাঁদের জানা নেই। এমনকি কখনও কোনও টাকাও পাননি। শুধু মাত্র কোনও এক কালে তাঁদের দিয়ে এক ধরনের কাগজে টিপসই করিয়ে নেওয়া হয়েছিল।

Advertisements
whatsapp logo
Advertisements