Advertisements

মৃত্যুর ঠিক আগের মুহূর্তে কি করতে চেয়েছিলেন সুশান্ত! জানা গেল রাঁধুনির কাছে

Avatar

HoopHaap Digital Media

Follow

সুশান্তের মৃত্যু রহস্য নিয়ে দেরিতে ময়দানে নামতে হলেও উপযুক্ত কর্তব্য করতে কার্পণ্য করছে না সিবিআই। ইতিমধ্যে সুশান্তের মৃত্যুর দিন সুশান্তের সঙ্গে ফ্ল্যাটে থাকা বন্ধু সিদ্ধার্থ পীঠানি, রান্নার লোক নীরজ সিং ও পরিচারক দীপেশ সাওয়ান্তকে আলাদা ভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করে তিনজনের বয়ানে অসঙ্গতি লক্ষ্য করেছে সিবিআই। সেই বিষয়ে খতিয়ে দেখতে গিয়ে নীরজ সিংয়ের বয়ানে মিলেছে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।

নীরজ সিং জানিয়েছিলেন ৮ই জুন রিয়া অত্যন্ত ক্রুদ্ধ অবস্থায় রাতের খাবার না খেয়েই ব্যাগ গুছিয়ে ফ্ল্যাট ছেড়ে চলে যান। রিয়া চলে যাওয়ার খানিকক্ষণ পর সুশান্তের বোন মিতু আসেন এবং ১২ তারিখ পর্যন্ত থেকে যান।

১৪ তারিখ মৃত্যুর আগের ঘটনাও নীরজের বয়ানে উঠে এসেছে। নীরজ জানায় মৃত্যুর দিন সকালে সুশান্ত বারণ থাকা সত্ত্বেও তার থেকে ঠান্ডা জল চেয়ে খান। তখনই শেষবার নীরজ তাঁকে নিজের ঘরের বাইরে দেখেন। এরপর পরিচারক সুশান্তকে জুস দিয়ে আসেন। পরে সাড়ে ১০ টা নাগাদ দুপুরের খাবারের মেনু জিগেস করতে গেলে অনেকক্ষণ সুশান্ত কোনো সাড়া না দেওয়ায় পরিচারকেরা সিদ্ধার্থ পীঠানিকে ফোন করেন। সুশান্তের ফোনেও বারে বারে ফোন করেও কোনো লাভ হয় না। এরপর সুশান্তের দিদি মিতুকে ফোন করে ডেকে আনার পর একজন চাবিওয়ালাকে এনে দরজা বাইরে থেকে ভাঙা হয়। সিদ্ধার্থই নাকি প্রথমে ঘরে ঢোকেন। ঘর ছিল অন্ধকার । আলো জ্বালালে সুশান্তের ঝুলন্ত দেহ মেলে।

পাশাপাশি নীরজ সুশান্তের জীবনের আরো এক অদ্ভুত বিষয় বয়ানে বলেন। নীরজ দাবি করেন সুশান্ত গাঁজার নেশা করতেন। সুশান্তের মৃত্যুর দিন দুই আগে নীরজকে দিয়ে নাকি সুশান্ত এক প্যাকেট সিগারেটে গাঁজা ভরিয়ে রেখেছিলেন। মৃত্যুর পর সুশান্তের ঘর থেকে নাকি ওই সিগারেটের ফাঁকা বাক্স উদ্ধার করা হয়। যদিও বিষয়টি নিয়ে মুম্বই পুলিশ কিছু জানিয়েছে বলে এমন তথ্য সূত্রের হাতে আসে নি।

Avatar

...

Trending

Video

Shorts

whatsapp [#128] Created with Sketch.

Join

Follow