WordPress database error: [Disk full (/tmp/#sql-temptable-252-8a877-36609.MAI); waiting for someone to free some space... (errno: 28 "No space left on device")]
SHOW FULL COLUMNS FROM `wp_wflivetraffichuman`

WordPress database error: [Disk full (/tmp/#sql-temptable-252-8a877-3660a.MAI); waiting for someone to free some space... (errno: 28 "No space left on device")]
SHOW FULL COLUMNS FROM `wp_wflivetraffichuman`

WordPress database error: [Disk full (/tmp/#sql-temptable-252-8a877-3660b.MAI); waiting for someone to free some space... (errno: 28 "No space left on device")]
SHOW FULL COLUMNS FROM `wp_options`

WordPress database error: [Disk full (/tmp/#sql-temptable-252-8a877-3660d.MAI); waiting for someone to free some space... (errno: 28 "No space left on device")]
SHOW FULL COLUMNS FROM `wp_wflivetraffichuman`

WordPress database error: [Disk full (/tmp/#sql-temptable-252-8a877-3660e.MAI); waiting for someone to free some space... (errno: 28 "No space left on device")]
SHOW FULL COLUMNS FROM `wp_wflivetraffichuman`

সত্যিই আত্মহত্যা নাকি খুন! মুখ খুললেন সুশান্তের মৃতদেহের অ্যাম্বুলেন্স চালক
Hoop Plus

সত্যিই আত্মহত্যা নাকি খুন! মুখ খুললেন সুশান্তের মৃতদেহের অ্যাম্বুলেন্স চালক

সুশান্ত সিং রাজপুতের মৃত্যুর পর বহু মানুষ বলছে এটি আত্মহত্যা নয় খুন। তার কোনো শত্রু তাকে খুন করেছে এমন মন্তব্য অনেকেই করেছেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় সুশান্তের পরিচিত কিছু মানুষ ভিডিওর মাধ্যমে মন্তব্য করেছিলেন এই মৃত্যুর ব্যাপারে। এবার মুখ খুললেন অ্যাম্বুল্যান্স চালক অক্ষয় ভান্ডগর। যিনি সুশান্তের মৃতদেহ তাঁর বান্দ্রার ফ্ল্যাট থেকে কুপার হাসপাতালে নিয়ে যান। তিনি স্পষ্ট দাবি করেন, এমন ভাবে আত্মহত্যা করে মৃতদেহ তিনি এর আগে অনেক দেখেছেন। সেই অভিজ্ঞতা নিয়ে বলতে পারেন যে তিনি এই মৃত্যু আত্মহত্যা করে হয়নি, তাকে কেউ খুন করেছে।

এই মন্তব্যে তাকে কিছু প্রশ্ন করা হয়েছে, কিভাবে তিনি এতো কনফিডেন্স দিয়ে বলছেন সুশান্তকে খুন করা হয়েছে, তার আত্মহত্যা হয়নি? সুশান্তের মৃতদেহকে অক্ষয় কিভাবে দেখেছিলেন? তিনি এই প্রশ্নের জবাব দিতে গিয়ে বলেছেন, সুশান্তের দেহ পুরোপুরি হলুদ হয়ে গিয়েছিল। আত্মহত্যার পরে কোনো সময় কোনো মানুষেরই দেহ হলদে হয় না।

এছাড়াও অক্ষয় ভান্ডগর বলেছেন, “আত্মরক্ষার জন্য যখন কেউ হাত-পা চালান, লাথি মারার চেষ্টা করেন, তখন তাঁর পা যেভাবে মোড়া থাকে, সেভাবে মোড়া ছিল সুশান্ত সিং রাজপুতের পা। যে মানুষ সিলিং থেকে ঝুলে আত্মহত্যা করেছেন, তাঁর পা মোড়া থাকবে কেন? কীভাবেই বা তা সম্ভব?” এছাড়া তাকে কেউ পায়ে আঘাত করেছিল। তার কথায়, “গলায় ফাঁস লাগিয়ে ঝুললে গোটা শরীরে রক্ত জমাট বাঁধার দাগ থাকে। সুশান্তের ক্ষেত্রে তেমনটা ছিল না। শুধুমাত্র পায়ের নানা স্থানে দগদগে ক্ষত ছিল! এ’টা কীভাবে সম্ভব ? দেখে মনে হচ্ছিল কেউ খুব জোরে পায়ে আগাত করেছে”।

এছাড়া তিনি দাবি জানান, সুশান্তের গলায় ‘0’এর মতো দাগ ছিল, তার অভিজ্ঞতা অনুযায়ী এই দাগ থাকার কথা নয়। গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করলে গলা জুড়ে দাগ থাকে। তিনি স্পষ্ট মন্তব্য করেন যে, তাকে গলায় ফাঁস লাগিয়ে শ্বাসরোধ করার চেষ্টা করা হয়েছে তারপর তাকে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও বলেন, গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করলে মুখ দিয়ে গেঁজলা বের হয় কিন্তু সুশান্তের ক্ষেত্রে তা হয়নি।

Related Articles