সকালবেলায় পার্টনারের সঙ্গে ‘মর্নিং সে’ক্স’এর উপকারিতা জেনে নিন
বলা হয় মর্নিং সে’ক্স মানেই মন ভালো করা সকাল। সদ্য ওঠা সূর্যের আলোয় জানলার পর্দা সরিয়ে সঙ্গীকে প্রথম দেখলেই মনের মধ্যে জমা হয় একগুচ্ছ আবেগ। তখন সঙ্গীকে কাছে পেলে, তাকে আদর করলে দিন শুরু হয় ভরপুর এনার্জি নিয়ে। সারাটা দিন ভাল কাটে।
পুরুষরা তো এই মতের সঙ্গে এক বাক্যে সায় দেবেন। কিন্তু নারীরা?তারা যে ভালবাসে না, তা নয়।কিন্তু সমীক্ষা বলছে, এমন মেয়ের সংখ্যা নেহাতই হাতে গোনা। নগণ্য। খুব কম নারীরাই মন থেকে মর্নিং সে’ক্সকে সবুজ সংকেত দেন।
বেশিরভাগই এসব পছন্দ করেন না। একটি বিদেশি অনলাইন পোর্টাল সমীক্ষা করে এই রিপোর্ট দিয়েছে। প্রায় এক হাজার মানুষকে নিয়ে হয়েছিল এই সমীক্ষা। এর মধ্যে ৫৬ শতাংশ অংশগ্রহণকারী ছিলেন মহিলা।
বাকি ৪৩ শতাংশ ছিলেন পুরুষ।নারীরা বেশিরভাগই বলেছেন, তাঁরা কখনও মর্নিং সে’ক্স করেননি। ৬৩ শতাংশ নারী স্বীকার করেছেন এ কথা।এদিকে, পুরুষের ভোট কিন্তু এক্ষেত্রে খুব কম।
মাত্র ৩৭ শতাংশ পুরুষ মর্নিং সে’ক্স করেননি। তাঁদের একটাই বক্তব্য, এতে শুধু সময় নষ্ট হয়। কিন্তু নারীদের কাছে রয়েছে একাধিক যুক্তি। প্রায় ৫০.৭ নারীরা মুডে থাকেন না। ৩৫.৬ শতাংশ নারীর কাছে মর্নিং সে’ক্স মানে সময় নষ্ট। আর ৩২.৯ শতাংশ মনে করেন সকালে তাঁদের যৌ’ন মি’লনের এনার্জি থাকে না।আর যারা বিষয়টি উপভোগ করেন, তাঁরা? তাঁদের মতে
এই সময় সবচেয়ে ভাল সঙ্গম হয়। তার আমেজই আলাদা। ভাষায় তা বর্ণনা করা যায় না। প্রায় ৫১ শতাংশ পুরুষের এটাই মত। কিন্তু মাতের ২০ শতাংশ মহিলা এই মতকে সমর্থন করেছেন। নিত্য তাঁরা মর্নিং সে’ক্স করেন বলেও জানিয়েছেন। এর অনুভূতি একেবারে আলাদা বলে মত তাঁদের।সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, যে সব দম্পতি নিজেদের সম্পর্ক নিয়ে সম্পূর্ণ সন্তুষ্ট, তারাই মর্নিং সে’ক্স করে বেশি। তুলনায় যাদের সম্পর্কে মিষ্টির থেকে টক ভাবটা বেশি, তারা এসব খুব একটা পছন্দ করে না।