আর মাত্র কিছুদিনের অপেক্ষা, সাত পাকে বাঁধা পড়তে চলেছেন ‘সাত ভাই চম্পা’-এর পারুল
বেলগাছিয়ার ওলাইচণ্ডী মন্দিরবাড়ির তনয়া প্রমিতা। কড়া শাসনেই কেটেছে ছোটবেলা। বড় হতেই স্টারজলসার ‘বধূবরণ’ সিরিয়াল দিয়ে অভিনয় জগতে যাত্রা শুরু।তারপর পারুল হয়ে বাংলার ঘরে বুড়ো থেকে বাচ্চাদের মনে জায়গা করেন।এরপর পিছনে ফিরতে হয়নি প্রমিতাকে।
প্রমিতাকে একটি সংবাদমাধ্যমের ইন্টারভিউতে প্রশ্ন করা হয় তাঁর ছোটবেলা কাটতো কেমন?উত্তরে তিনি জানালেন,শৈশব থেকেই কড়া নিয়মে বড় হয়েছেন তিনি। পুজোর সময়ে প্রেম তো দূর, আড়চোখে কারোর দিকে তাকানোতেও পারতেননা।মনে ছিল এক ভয়,যদি ধরা পড়ে। অথচ বড় হতেই তিনিই নাকি প্রেমে পড়লেন দুর্গা পুজোতেই।শারদীয়াতে ভাল প্রেমের কাব্যে উদ্বোধন হয়।
পাশাপাশি অষ্টমীর সাজের টিপসও দিলেন ভক্তদের। অষ্টমীর সাজে তাঁর পছন্দের লাল শাড়ি।সাথে মানানসই গয়না থাকবে, এবং হাল্কা টাচআপ আর ছোট্ট টিপ, ব্যাস প্রমিতা অষ্টমীর সাজে এইটুকুই।তিনি দশমীতেও সিদু্ঁরখেলার জন্য লাল পেড়ে শাড়ি কেনেন। রুদ্রর সাথে বিয়ে না হলেও প্রতিমা নিরঞ্জনের আগে সিদুঁরখেলা তিনি প্রত্যেকবছর খেলেন। করোনাকে তোয়াক্কা না করেই বাড়ির সদস্যের সাথে এবছর সিদুঁরদানে মাতবেন তিনি।
সালটা ২০১৮ সাত-ভাই চম্পার শুটিংয়ের ফাঁকে রুদ্র আর প্রমিতা প্রেমবদ্ধ সম্পর্কে আবদ্ধ হন। প্রতিবছর রুদ্র নিজের দেশের বাড়ি পুরুলিয়াতে দুর্গা পুজো তে চলে যান। পুজোতে একসাথে না থাকলেও ফোনেই সময় কাটান দুজনে। এবছর পুজোতে পুরুলিয়াতে দুজনে একসাথে পুজোতে সময় কাটাবেন। উল্লেখ্য ২০২১ এ ভ্যালেন্টাইন্স ডে তেই দুই পরিবারকে সাক্ষী রেখে নিজেদের এনগেজমেন্ট সারার পরিকল্পনা করেছেন এই লাভ বার্ডস।
View this post on Instagram