whatsapp channel

Aparajita Adhya: দরকার হলে রাস্তায় আলু-পটল বেচব: অপরাজিতা আঢ‍্য

টেলিভিশনে আবারও ফিরেছেন অপরাজিতা আঢ‍্য (Aparajita Adhya)। লক্ষ্মী কাকিমার রূপে ইতিমধ্যেই দর্শকদের হৃদয়গ্রাহী হয়ে উঠেছেন তিনি। 2017 সালে শেষ বার টেলিভিশনে কাজ করার চার বছর পর আবারও ফিরেছেন অপরাজিতা। তাঁর…

Avatar

HoopHaap Digital Media

Advertisements
Advertisements

টেলিভিশনে আবারও ফিরেছেন অপরাজিতা আঢ‍্য (Aparajita Adhya)। লক্ষ্মী কাকিমার রূপে ইতিমধ্যেই দর্শকদের হৃদয়গ্রাহী হয়ে উঠেছেন তিনি। 2017 সালে শেষ বার টেলিভিশনে কাজ করার চার বছর পর আবারও ফিরেছেন অপরাজিতা। তাঁর মনে হচ্ছে যেন বাড়ি ফিরে এসেছেন। টেলিভিশনকে ভালোবাসেন অপরাজিতা। ছোট পর্দার কাছে তিনি চিরকৃতজ্ঞ। অনেক ভালো ভালো চরিত্রে অভিনয় করেছেন। সিরিয়ালে কাজ করলে বাড়ির মতো আরাম পাওয়া যায় বলে মনে করেন অপরাজিতা। ফিল্ম তাঁর কাছে অন্য অভিজ্ঞতা, আলাদা ভালোলাগা।

Advertisements

Advertisements

অপরাজিতা মনে করেন, মেগা সিরিয়ালে অভিনয় করলে চর্চা থাকে। ফিল্ম ও ধারাবাহিক গুলিয়ে ফেলেন না তিনি। তবে একসময় একঘেয়ে লাগতেও শুরু করে। ফিল্মে অভিনয়ের ক্ষেত্রেও একই অনুভূতি হতে পারে। তবে সব ক্ষেত্রেই কাজ করতে স্বচ্ছন্দ তিনি। টেলিভিশন ছেড়ে দেননি। মাঝে কোভিডের জন্য কিছুদিন বিরতি নিয়েছিলেন। নন ফিকশন করছিলেন অপরাজিতা। কিন্তু পরে তাঁর মনে হয়েছে দর্শক আবারও তাঁকে টেলিভিশনে দেখতে চান। ফলে ফিরেছেন তিনি।

Advertisements

অপরাজিতার জীবনের সুপারস্টার তাঁর দিদিমা। তাঁর স্ট্রাগল, তাঁর উত্তরণ দেখেছেন অপরাজিতা। দেখেছেন নিজেকে ধরে রাখার ক্ষমতা। অপরাজিতা মনে করেন, যিনি নিজেকে ধরে রাখতে পারেন, তিনিই স্টার। স্বাধীনতা হল সচেতনতা। যে সচেতন, সে-ই স্বাধীন। মেয়েবেলায় যেতেন পাড়ায় বিশ্বনাথদার দোকানে। সেখানে গিয়ে বলতেন তাঁকে চার আনার চানাচুর দিতে। এখনও সেখানে যেতে লজ্জা পান না অপরাজিতা। একসময় তাঁর বাবাও আড্ডা দিতেন ওই দোকানে। এখনও বিশ্বনাথদার দোকানের কথা ভোলেননি অপরাজিতা।

Advertisements

বাবার মৃত্যুর পর মাকে সাহায্য করার জন্য একসময় অপরাজিতাও খুলেছিলেন স্টেশনারি দোকান। বড়বাজার থেকে মাল নিয়ে আসতেন। কিন্তু তারপরেই তাঁর বিয়ে হয়ে যায়। ফলে লক্ষ্মী কাকিমার চরিত্র অপরাজিতার চেনা। বরাবর অপরাজিতার স্বপ্ন ছিল নিজের পরিচয়ে বাঁচার। তার জন্য আলু-পটল বেচতে হলে বেচবেন, মুদির দোকান বা স্টেশনারি দোকান দেবেন। রাস্তায় দাঁড়িয়ে চপ বিক্রি করতে লজ্জা পান না তিনি। নাচ শেখাতে হলেও শেখাবেন। কারণ অপরাজিতা মনে করেন, সব কাজের মধ্যেই শিল্পবোধ রয়েছে। অপরাজিতা সব কাজ ভালোবেসে করেন। ফলে তিনি মনে করেন, যেকোন কাজ তাঁকে সুপারস্টার বানাতে পারে।

whatsapp logo
Advertisements
Avatar
HoopHaap Digital Media