Bengali SerialHoop Plus

Aparajita Adhya: লক্ষ্মী কাকিমাকে দেখেই মন ভাঙল দর্শকদের!

বছরের শেষদিনে শেষ শ্যুটিং। লক্ষ্মী কাকিমার কেরামতি শেষ হয়ে যাওয়ায় অপরাজিতা ভক্তদের মন খারাপ ছিল ডিসেম্বরের শুরু থেকেই। টিআরপি তালিকায়স সেভাবে চমক দিতে না পারলেও অনেক দর্শকেরই প্রিয় ‘লক্ষ্মী কাকিমা’ অর্থাৎ অপরাজিতা আঢ্য (Aparajita Adhya)। তবে এবার ইতি ঘটতে পারে সেই মনখারাপের। কারণ নতুন বছরে একটি সুখবর দিয়েছে জি-বাংলা। নতুন অবতারে টেলি-পর্দায় ফিরছেন লক্ষ্মী কাকিমা।

ঠিকই শুনেছেন। ছোট পর্দায় এবার নতুনভাবে দেখা যাবে অভিনেত্রী অপরাজিতা আঢ্যকে। গতকালই প্রকাশিত হল প্রোমো। প্রোমোতে একটি গেম শোয়ের সঞ্চালিকা হিসেবে দেখা যাবে অভিনেত্রীকে। এই গেম রিয়েলিটি শোয়ের নাম ‘ঘরে ঘরে জি বাংলা’। চলতি বছর অক্টোবরেই এই শোয়ের খবর শোনা গিয়েছিল। আর সেই খবর সত্যি করেই আগামী ২ রা জানুয়ারি থেকে শুরু হচ্ছে এই গেম-শো। নতুন বছরে নতুন এই শোয়ের সঞ্চালিকা হিসেবে দেখা যাবে ‘লক্ষ্মী কাকিমা’কে। কারণ চ্যানেলের তরফে প্রকাশিত প্রোমোতে দেখা যাচ্ছে অভিনেত্রীকে। আর তিনিই নিজের মুখে বলছেন শোয়ের শুরুর কথা।

তবে এই প্রোমো দেখে একদিকে যেমন অপরাজিতা ভক্তরা খুশিতে উদ্বেলিত, অন্যদিকে আরেক ভক্তকূল বেশ হতাশ। আজ্ঞে হ্যাঁ। টিভি পর্দায় শ্রীময়ীর ভক্তও তো নেহাত কম নয়। আর এই শোয়ের ঘোষণার পর থেকে শোনা গিয়েছিল ‘ঘরে ঘরে জি বাংলা’ নামের এই গেম রিয়েলিটি শোয়ের সঞ্চালিকা হিসেবে দেখা যেতে পারে ইন্দ্রানী হালদারকে (Indrani Halder)। গতপরশু অব্দি সেই খবরই আস্থা ছিল ভক্তদের। কিন্তু প্রোমো ভিডিও দেখেই মন ভাঙল তাদের।

তবে এতে মন খারাপের কিছুই নেই বলে জানা গেছে। কারণ এই শোয়ের সঞ্চালনা একজন করবেন না। তাই অদবদল করে শোয়ের সঞ্চালিকা হিসেবে দুজনকেই দেখা যেতে পারে বলে খবর। এক্ষেত্রে লক্ষ্মী কাকিমা ও শ্রীময়ী- দুজনের ভক্তদের মনও ভালো থাকবে। তবে যে টাইম স্লটে আসছে এই শো, তাতে দীর্ঘদিন ধরে দখল ছিল সুদীপা-র (Sudipa Chatterjee) ‘রান্নাঘর’-এর। সেই শো’কে সরিয়েই আসছে নতুন এই গেম শো।

whatsapp logo

Debaprasad Mukherjee

Hoophaap-এর সম্পাদক দেবপ্রসাদ বিগত কয়েক বছর যাবৎ সাংবাদিকতার সঙ্গে যুক্ত। ডিজিটাল মিডিয়ার হাত ধরেই সাংবাদিকতায় হাতেখড়ি। রাজনীতি, বিনোদন, খেলাধুলা, লাইফস্টাইল, প্রযুক্তি প্রভৃতি সব ধরণের খবরের উপস্থাপনার কাজে যথেষ্ট সাবলীল। নিউজ ডেস্ক ছাড়াও রয়েছে ভিডিও এডিটিং এবং ক্যামেরার পিছনে বিচিত্র অভিজ্ঞতা