Arpita Mukherjee: পার্থর সঙ্গে মেয়ের সম্পর্ক নিয়ে মুখ খুললেন খোদ অর্পিতার মা
একেই বলে হয়তো ঘোর কলি। বৃদ্ধা মা ঘরে, বাইরে চলছে গোপন লীলা। মন্ত্রী দিচ্ছেন লক্ষ্মী ভান্ডার, অন্য মন্ত্রী করছেন চুরি। একদিক দিয়ে যাচ্ছে অন্য দিক দিয়ে দেদার আসছে। এই যাওয়া আসা নিয়ে বিপাকে গোটা রাজনৈতিক দল সহ পার্থ চট্টোপাধ্যায়। বহু মানুষ আস্থা হারিয়েছে, যারা চাকুরী পাননি তারা সবার আগে।
রাজ্যের সরকারি স্কুলগুলো রীতিমত ধুঁকছে। যেন ওদের পোলিও হয়েছে। বহু সরকারি স্কুলের বাইরের দেওয়াল খসে পড়ছে, কোনো স্কুলে ফ্যান ঠিক নেই, তো ভাঙ্গা বেঞ্চের পায়া। বাবা মায়েরা মুখে রক্ত তুলেও ইংলিশ মিডিয়ামে বাচ্চাদের পাঠাচ্ছে। কী করবে তারা? আস্থা হারিয়েছে সরকারি শিক্ষা ব্যবস্থা। এমত অবস্থায় কোটি কোটি টাকার কেলেঙ্কারি, ssc scam, বৈদেশিক মুদ্রা চুরি, সোনা চুরি। জালিয়াতির পর জালিয়াতি। নারদা সারদা কাণ্ডের পর রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষা ও শিল্পমন্ত্রীর অর্থ নয়ছয়, চুরির কাণ্ডকারখানা। পাশাপাশি মধুচক্র, নারীর সাহায্যে চুরির টাকা গচ্ছিত রাখা। সব মিলিয়ে পার্থ অর্পিতা এবং তৃণমূল কংগ্রেস এখন শিরোনামে।
আচ্ছা, পার্থ বাবুর স্ত্রী না হয় প্রয়াত হয়েছেন, কিন্তু অর্পিতার মা জীবিত। তিনি বৃদ্ধা। তিনি কি জানেন এইসব। মেয়ের এমন স্পর্ধা, কেলেঙ্কারি মানতে পারছেন?
অর্পিতা যেমন ধুরন্ধর তার মা আরেকটু এগিয়ে। তিনি স্পষ্ট জবাবে বলেন, ‘‘বন্ধুত্ব আছে কি না জানি না। একটা অতবড় বয়স্ক লোকের সঙ্গে বন্ধুত্ব থাকবে কি না, আমার মনে এ সব প্রশ্ন জাগেনি।’’ একাধিক তথ্যে উঠে এসেছে পার্থ অর্পিতার মামার বাড়ি গিয়েছেন, পুকুরে মাছ ধরেছেন। শান্তিনিকেতনে অপা তে একসঙ্গে ঘুরতে গেছেন সপরিবারে। তাহলে কি ব্যাপারটা সেয়ানে সেয়ানে কোলাকুলি?