অনেক সময় আমরা নানা কারণে নানা সমস্যায় জর্জরিত হযে কিছুতেই বুঝতে পারিনা কিভাবে এই সমস্যা থেকে পরিত্রান পাবেন। শুধুমাত্র অর্থনৈতিক সমস্যায় নয়, পারিবারিক সমস্যা যেমন স্বামী স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া বিবাদ, শিশুদের অতিরিক্ত সন্তানদের পড়াশোনা নিয়ে চিন্তা নানান রকম সমস্যায় আমরা নানান রকম সমস্যার সম্মুখীন হতে থাকে। আরে থেকে কিছুতেই নিস্তার পাওয়া যায় না। একটু যদি বিষাদের ভেবে দেখি তাহলে বুঝতে পারবো আমাদের মধ্যেই সেই ভুলটা রয়েছে, মানে ওই গোড়ায় গলদ অনেকটা গোড়াই যদি ঠিক করতে না পারেন তাহলে আপনি হাজার কিছু করলেও আপনার জীবনের সুখ শান্তি আনতে পারবেন না।
বর্তমানে এখন বাসস্থানের পরিস্থিতি এমনই যে এক টুকরো খোলা জায়গা পাওয়া খুব মুশকিল হয়ে যায়। তাই আমাদের পক্ষে উঠোনে তুলসী গাছ প্রতিস্থাপন করা কিছুতেই সম্ভব হয় না বিশেষ করে যারা ফ্ল্যাট বাড়িতে থাকে তাদের প্রকৃত একদম কোনোভাবেই সম্ভব নয়। তবে সামান্য ঐটুকু জায়গাতেও যদি নিজের মনে করে তুলসী গাছ প্রতিস্থাপন করতে পারেন তাহলে দেখবেন আপনি কত সুখে শান্তিতে থাকবেন। কখনো তুলসী গাছ কে শুকিয়ে যেতে দেবেন না। যদি দেখেন যে দিনের পর দিন যতই তুলসী গাছ প্রতিস্থাপন করুন না কেন, তুলসী গাছ শুকিয়ে যাচ্ছে তাহলে বুঝবেন, আপনাদের জীবনে কোন নেগেটিভ শক্তির ছায়া পড়তে চলেছে তার জন্যই তুলসী গাছ রীতিমতো শুকিয়ে যাচ্ছে।
বাড়ির সন্তান যদি খুব জেদি হয়, তাহলে অগ্নিকোণে একটি তুলসী গাছ টবের মধ্যে প্রতিস্থাপন করুন। আর এই সন্তান যদি স্নান করে উঠে তুলসী মঞ্চে জল দেয় তাহলে দেখবেন সন্তানের যে কতটা কমে গেছে, বাড়িতে যদি অবিবাহিত কন্যা থাকে, তাহলে রান্নাঘরের পাশে একটি তুলসী গাছ প্রতিস্থাপন করুন এবং রোজ সকাল, সন্ধ্যা এই তুলসী গাছের সামনে বসে মঙ্গল এবং শনিবার হনুমান চল্লিশা পাঠ করতে হবে, তাহলেই দেখবেন জীবন কত সুন্দর হয়ে গেছে।
