Lifestyle: মনের মানুষ ঠকাচ্ছে কিনা চ্যাট দেখেই যেভাবে বুঝতে পারবেন
আজকের দিনে বাক্য বিনিময়ের উপযুক্ত ও প্রমাণসহ মধ্যম হল মেসেজ বা চ্যাটিং। নরম্যাল ফোন মেসেজ হোক বা হোয়াটসঅ্যাপ বা মেসেঞ্জার। যখন মানুষ ফোনে উপযুক্ত সময় দিতে পারে না বা ফোনে কথা বলার সুযোগ থাকে না তখন মেসেজের আশ্রয় নেয়। শুধুই কি তাই? যখন দুই পক্ষে রাগারাগি ঝগড়া, মান অভিমান পর্ব চলে তখনও এই মেসেজে মেসেজে কথা হয়। বা চুপি চুপি প্রেমের জন্য উপযুক্ত মাধ্যম মেসেজ (messages)। কিন্তু, এই মেসেজ বা চ্যাটিং এর মাধ্যমে মনের মানুষ আপনাকে ঠকাচ্ছে কিনা কিভাবে বুঝবেন? সেই ব্যাপারেই আজকের আর্টিকেল বা প্রতিবেদন। রইলো কিছু উল্লেখযোগ্য টিপস্, যেগুলো মাথায় রাখলে আপনিও বুঝতে পারবেন যে আপনার মনের মানুষ সত্য বলছে নাকি কোনো সত্য গোপন করছে
১) উত্তর দিতে সময় বেশি নেওয়া – আপনি হয়তো কিছু জানতে চাইছেন সকালে, কিন্তু উত্তর আসছে বিকেলে। এইরক দেরি হলে ধরে নেওয়া যেতে পারে অপর প্রান্তে যিনি মেসেজ করছেন তিনি সত্য বলছেন না। বিশেষত আংশিক সত্য ও আংশিক মিথ্যে ধরা খুবই কঠিন। তাই আরো কিছুদিন সঙ্গীকে সময় দেওয়া উচিত ও লক্ষ রাখা উচিত।
২) সংক্ষিপ্ত উত্তর দেওয়া – আপনি এমন কিছু জিজ্ঞেস করলেন যার উত্তরে এলো হয়তো একটা ইমোজি বা হ্যাঁ অথবা না। উত্তর একটু বড় হলে আপনি হয়তো বুঝতে পারতেন সঙ্গীর মনের কথা। কিন্তু, শুধু imoji দিয়ে সবটা বোঝা সম্ভব নয়। এক্ষেত্রে ধরে নিতে হবে, সঙ্গী সেই মুহূর্তে ব্যস্ত বা আপনার সঙ্গ চাইছে না।
৩) মেসেজ দেখেও উত্তর না দেওয়া – এই জিনিসটি খুবই অপমানজনক। মেসেজ করার পর সেটি সে দেখেও যদি উত্তর না দেয়, তাহলে দ্বিতীয়বার তাকে মেসেজ করার আগে একবার অন্তত ভাবা উচিত।
৪) বার্তা ছোট্ট অথচ টাইপিং করতে বেশি সময় নেওয়া – আপনি কিছু জানতে চাইছেন, এবং দেখলেন উত্তর লেখা হচ্ছে। আপনি হা করে বসে রইলেন উত্তরের। এদিকে দীর্ঘক্ষণ টাইপিং দেখার পর দেখলেন ছোট্ট উত্তর, যেটা লিখতে এতটা সময় লাগে না। এক্ষেত্রে আপনি নিশ্চিত থাকুন সঙ্গী বলতে চাইছে কিছু কিন্তু বলেছে অন্য কিছু।