সত্যিই কি ‘সন্ধ্যাতারা’-র সাথে মিল রয়েছে ‘মিঠিঝোরা’-র? কি বললেন নায়িকা আরাত্রিকা!
চলতি বছর অফ এয়ার হয়ে গিয়েছে ‘খেলনা বাড়ি’। তবে শুরু হয়েছে নতুন ধারাবাহিক ‘মিঠিঝোরা’। মিতুল এখন রাই। অর্থাৎ আরাত্রিকা মাইতি (Aratrika Maity)-কে দেখা যাচ্ছে নতুন চরিত্রে। এটি আরাত্রিকার তৃতীয় ধারাবাহিক। প্রথম ধারাবাহিক অফ এয়ার হওয়ার আগেই ‘খেলনা বাড়ি’-র প্রস্তাব পেয়ে গিয়েছিলেন আরাত্রিকা। ‘খেলনা বাড়ি’ অফ এয়ার হওয়ার কিছুদিনের মধ্যেই শুরু হয়েছে ‘মিঠিঝোরা’। এর মধ্যে আরাত্রিকার কাছে বেশ কিছু ওয়েব সিরিজের প্রস্তাব এলেও ‘মিঠিঝোরা’-কেই প্রথম প্রায়োরিটি দিয়েছিলেন তিনি।
‘খেলনা বাড়ি’-র মিতুল শিক্ষিত ছিল না। কিন্তু রাই পড়াশোনা জানে। সে প্রাণোচ্ছল মেয়ে। পরিবারের দায়িত্ব নেওয়ার পাশাপাশি যথেষ্ট আনন্দে থাকে সে। পরিবারকে মাতিয়ে রাখে। মিতুল অপরাধীকে শাস্তি দেওয়ায় ছিল বিশ্বাসী। কিন্তু সে কখনও সখনও নিজের হাতে আইন তুলে নিত। রাই সে ভুল করে না। উত্তরবঙ্গের প্রেক্ষাপটে বনেদি পরিবারের কাহিনী নিয়ে তৈরি ‘মিঠিঝোরা’। রাইকে ঘিরে রয়েছেন তার দাদা-বৌদি, মা সহ পরিবারের অন্য সদস্যরা। ‘সন্ধ্যাতারা’-র সাথে ‘মিঠিঝোরা’-র তুলনা অমূলক বলে মনে করেন আরাত্রিকা। এখনও অবধি ধারাবাহিকের যতটা অংশের শুট হয়েছে, তাতে তিনি কোনোভাবেই মিল খুঁজে পাননি। ধীরে ধীরে আর্থিক টানাপোড়েনের ফলে রাইয়ের জীবনের বিভিন্ন মোড়ের কাহিনী উঠে আসতে চলেছে ‘মিঠিঝোরা’-য়।
পরিবারের জন্য রাই নিজের ভালোবাসার বলিদান দিলেও আরাত্রিকা জানেন না, এই ধরনের পরিস্থিতিতে পড়লে তিনি কি করবেন! তবে তাঁর মতে, পরিস্থিতি পরিবর্তিত করে মানুষকে। ‘মিঠিঝোরা’-র কাহিনী মূলতঃ পরিবার কেন্দ্রিক।
বোনদের নিয়ে কাহিনী লেখা হলেও আরাত্রিকা জানালেন, প্রত্যেকের আলাদা কাহিনী রয়েছে। যদিও সব কাহিনী মিশে যাবে রাই-এর জীবনে।
View this post on Instagram