দুপুর বেলা বৌদি-ঠাকুরপোদের খুনসুটি একটু অন্য রকমের হয়। একটা টক ঝাল মিষ্টি সম্পর্ক এই জুটির মধ্যে থাকবেই। অবশ্য এই সম্পর্কের সমীকরণ খুবই সুন্দর, একটা নিখাদ বন্ধুত্ব চলে দুজনের মধ্যে। আজকাল অনেক বৌদি আর ঠাকুরপো বা দেওর শব্দের সঙ্গে দুর্গন্ধময় সমীকরণ জুড়ে দেয়, কিন্তু, ব্যাপারটা সেরকম নয়। একটা মিষ্টি বন্ধুত্ব চলে বৌদি আর ঠাকুরপোর মধ্যে। আজকের দুষ্টু ঠাকুরপো হলেন জয় সরকার, যাকে এতদিন সা রে গা মা পা রিয়্যালিটি শোতে দেখা গিয়েছে।
এদিন জয় সরকার নিজেকেই ঠাকুরপো বলে পরিচয় দেন। হাসি মাখা বদনে জানিয়ে দেন দুপুরবেলা সশরীরে হাজির দুপুরের ঠাকুরপো। অবশ্য নিজেকে এদিন দুপুরের ঠাকুরপো বলেননি। একটা পুকুরের সামনে দাড়িয়ে পুকুর ঠাকুরপো বলে নিজেকে সম্বোধন করেন। ব্যাস এই সম্বোধন করার পরেই কমেন্ট বক্সে ওঠে ঝড়।
এই ছবি আর ক্যাপশন দেখে শ্রীজাত মজা করে উদ্ভট বানান লিখে বসেন। অন্যদিকে অভিনেত্রী বিদিপ্তা চক্রবর্তী লিখে ফেলেন, ‘কুকুর ঠাকুরপো না হলেই হল’! তার পরেই হাল্কা কটাক্ষও করেছেন বিদীপ্তা। বিধিবদ্ধ সতর্কীকরণের ভঙ্গিতে তিনি লিখেছেন, ‘এই মন্তব্যটি লেখার সময় কোনও প্রাণীর ক্ষতি করা হয়নি’!
কেউ লেখেন, জলে মাছ নেই, আবার কেউ লেখেন, কোনো পুকুরই নিরামিষ নয়, মাছ আছে। কেউ বলেছেন, ঘাটে কোনো বৌদি নেই তো? এরকমই নানান মজাদার কমেন্টে ভরে উঠেছে জয় সরকারের কমেন্ট সেকশন। এছাড়াও কিছুদিন আগে রজনীকান্ত ‘লুক’-এর ছবি ভাগ করে নিয়ে মজাদার রিল বানান, তখনও কেউ কেউ কমেন্ট করেন, ‘জয়বাবু ক্রমশ হাতের বাইরে চলে যাচ্ছেন। কিছু করুন শিগগিরি!’