whatsapp channel

Lifestyle: বাচ্চাদের মন ভালো রাখতে প্রতিদিন যেসব খাবার খাওয়ানো উচিত

বাচ্চার মন ভালো রাখা প্রত্যেক বাবা মায়ের দ্বায়িত্ব। তাই ওদের সঙ্গে খেলতে হবে, গল্প করতে হবে, পাশাপাশি ভালো খাবার দিতে হবে। চলুন দেখে নিই একটি বাচ্চার আদর্শ খাবারের ছোট্ট তালিকা।…

Avatar

Advertisements
Advertisements

বাচ্চার মন ভালো রাখা প্রত্যেক বাবা মায়ের দ্বায়িত্ব। তাই ওদের সঙ্গে খেলতে হবে, গল্প করতে হবে, পাশাপাশি ভালো খাবার দিতে হবে। চলুন দেখে নিই একটি বাচ্চার আদর্শ খাবারের ছোট্ট তালিকা।

Advertisements

টক দই : মিষ্টি দই নয়, দিতে হবে টক দই। বাচ্চার বয়স ২ বছর হয়ে গেলেই ওর পাতে রাখুন টক দই। কারণ, এই দইয়ে আছে আয়োডিন যা মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়ায়। এছাড়াও দইয়ে থাকে প্রোটিন, জিঙ্ক, বি ১২ এবং সেলেনিয়াম রয়েছে যা মস্তিষ্কের বিকাশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি।

Advertisements

বাদাম : আখরোট, কাজু, আমন্ড দিন বাচ্চার বয়স দেড় বছর হলেই। আমন্ড এ আছে ভিটামিন এবং মিনারেলস, আছে ফাইবার। আখরোট আছে প্রোটিন, ফাইবার। সুতরাং বাচ্চাকে বাদামের গুঁড়ো বানিয়ে দুধের সঙ্গে দিন।

Advertisements

কলা, আপেল, ন্যাসপাতি, বেদনা : ফল বাচ্চাদের বলে শুধু নয়, বয়স্কদের জন্যেও ফল উপকারী। প্রতিটা সিজনের ফল খাওয়ানো উচিত। কলা বাচ্চাদের জন্য খুবই উপকারী। এতে আছে ক্যালরি, প্রোটিন,ক্যালসিয়াম ইত্যাদি ইত্যাদি। এই কলা বাচ্চাদের পায়খানা নরম হতে সাহায্য করে। তাই বাচ্চার বয়স এক বছর হলেই ওকে কলা দিন। আপেল সাত মাস থেকে সেদ্ধ করে দিতে পারেন। এছাড়াও বছর এক সম্পূর্ন হলেই উক্ত ফল অল্প করে দিতে পারেন।

Advertisements

ডার্ক চকোলেট এবং দুধ : দুধে আছে সমস্ত ভিটামিন, ক্যালসিয়াম। তাই অবশ্যই ওদের দুধ দিতে হবে। মায়ের দুধ ও ফর্মুলা মিল্কের পর খাঁটি গরুর দুধ দেওয়া উচিত। এছাড়াও ওরা চকলেট খেতে চাইলে ডার্ক চকলেট দিন।

ডিমের কুসুম: মুরগীর ডিমের কুসুম একটি ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ প্রাকৃতিক খাবার। বিশেষত, দেশী মুরগীর ডিমের একটি ছোট্ট কুসুম বাচ্চার বয়স এক বছর হতে হতে দিতে পারেন।

whatsapp logo
Advertisements