দুর্দান্ত নেচে ফেসবুকে ফের তাক লাগালো ছোট্ট মেয়েটি, প্রশংসার ঝড় নেটদুনিয়ায়
সোশ্যাল মিডিয়ায় নেচে ভাইরাল হলো এই বাচ্চা মেয়েটি। দিলবারো নাচটির সঙ্গে নেচে তাক লাগিয়ে দিলে ওই বাচ্চা মেয়েটি। নতুন প্রজন্ম টিভিতে নাচ দেখে অনায়াসেই তুলে ফেলে। প্রাথমিকভাবে তাদের নাচ শেখার জন্য কোন গুরুর প্রয়োজন হয় না। বাচ্চাটির নাচে অভিনবত্ব এর পাশাপাশি অভিনবত্ব দেখা গিয়েছে তার এক্সপ্রেশনে। এতটুকু বাচ্চা কিভাবে সুন্দর এক্সপ্রেশন দিয়ে একেবারে বড়দের মতো নাচচে তা সত্যিই ভিডিওটি না দেখলে বিশ্বাস হয় না।
বিশেষ করে ছোট মেয়েরা ছোটবেলা থেকেই মায়ের শাড়ি পরে, মায়ের মতন টিপ পরে, একেবারে মায়ের মতন সেজে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে হাত ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে নাচে। আর এখন টেলিভিশনের দৌলতে এই সব চটজলদি শিখে ফেলা কোন ব্যাপারই নয়। শুধুমাত্র টেলিভিশনে নয়, এখন আমাদের প্রত্যেকের হাতেই একটি করে অ্যান্ড্রয়েড ফোন আছে, আর বাচ্চারা দিব্যিই অ্যান্ড্রয়েড ফোন ব্যবহার করতে পারে। তারা হয়তো পুরোটা পড়তে পারেনা, কিন্তু ছবি দেখে দেখে রীতিমতো ইউটিউব, ফেসবুক খুঁজে বার করা তাদের পক্ষে কোন ব্যাপার নয়। তবে কন্যা যেকোনো প্রফেশনাল শিক্ষক শিক্ষিকার কাছে নাচ শিখে তা তার নাচ দেখেই বোঝা যাচ্ছে।
তাই প্রতিটি মা-বাবার উচিত তাদের এই প্রতিভাকে উৎসাহ দেওয়া। কারণ কেউ বলতে পারিনা আমরা, যে এই মেয়েটাই বড় হয়ে কোন শিল্পী হতেই পারে। প্রত্যেকটি মানুষই জন্মের সময় থেকে কিছু না কিছু প্রতিভা নিয়ে জন্মায়। অনেক সময় পারিপার্শ্বিক চাপে সেই প্রতিভা ধামা চাপা পড়ে যায়। কিন্তু যে সংসারে সামর্থ্য আছে সেই সংসারের মা-বাবাদের উচিত বাচ্চাদের এই সমস্ত কাজে উৎসাহ দেওয়া। কারণ শুধু পড়াশোনা করলেই হয় না। এক্সট্রা কারিকুলাম এক্টিভিটিজ আরও ভীষণ প্রয়োজন। এক্সট্রা কারিকুলাম এক্টিভিটিজ একসাথে বাচ্চাদের মানসিক এবং শারীরিক দুদিকেই উন্নতি ঘটায়। এই বাচ্চাটির ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় দেওয়ার সাথে সাথে রীতিমত ভাইরাল হয়েছে, এর আগেও অনেকগুলি ভিডিওতে সে বেশ পরিচিতি লাভ করেছে। এই ভিডিওটি সোশ্যাল মিডিয়া দেওয়ার সাথে সাথেই প্রত্যেকে এই কন্যার ভূয়ষী প্রশংসা করেছেন। দেখে নিন সেই ভিডিও।