বিভিন্ন কারণে পূজিতা হন মা কালী, জেনে নিন মা কালীর নানান রূপের রহস্য
কালীর কালো রংয়ের কাছে অনেক ভক্তরাই নিজেদের প্রাণ সঁপে দিয়ে গেয়ে উঠেছেন ‘কালো মেয়ের পায়ের তলায় দেখে যা আলোর নাচন’। মা কালী হলেন রহস্যের প্রতীক। নানা কারণে কালীর এক একটি রূপ পূজিত হয়।
প্রাচীনকালে দেশ,কাল,নগর, লোকালয় রক্ষা করার জন্য যে কালী পূজিত হতেন তার নাম রক্ষাকালী। বিশেষ কামনার জন্য সকল তিথিতে যে পুজো করা হয় তাকে বলা হয় কাম্য কালী।
শ্মশানে যে কালীর পুজো হয় তাকে বলা হয় শ্মশানকালী। এই কালী পূজোর বিধি একটু অন্যরকম। এই কালী ঠাকুরকে ঘরে পুজো করা হয় না। শ্মশানে শ্মশানে পূজিত হন এই কালী। কয়েকটি শ্মশান মিলে যে বড় বড় শ্মশান পীঠ তৈরি হয় সেখানেই পূজিত হন এই শ্মশান কালী।
গৃহে শান্তি ফিরিয়ে আনতে পূজিত হন ফলহারিনী কালী। ফলহারিনী কালী বাৎসরিক একটি পুজো। নিজের অহংবোধকে রোধ করার জন্য পূজিত হন ছিন্নমস্তা কালী। তাই তিনি নিজের মাথা কেটে বাদ দিয়ে দিচ্ছেন। এই অহংবোধকে ছিন্ন করতে পারলেই সত্যিকারের আমিকে খুঁজে পাওয়া যায়।