whatsapp channel

পুজোর মুখে শৈশবে ফিরে গেলেন জনপ্রিয় টেলি অভিনেত্রী, চিনতে পারছেন ইনি কে!

নব্বইয়ের দশক মানেই একঝাঁক নস্টালজিয়া। মুহূর্তগুলি তৈরি হত স্মার্টফোন ছাড়াই। মানুষের সাথে মানুষের মানসিক সংযোগ ছিল। ফলে একবিংশ শতকের স্মার্ট ফোনের যুগে নব্বইয়ের দশকের শিশুদের অনেকেই মিস করেন তাঁদের শৈশবকে।…

Avatar

Nilanjana Pande

নব্বইয়ের দশক মানেই একঝাঁক নস্টালজিয়া। মুহূর্তগুলি তৈরি হত স্মার্টফোন ছাড়াই। মানুষের সাথে মানুষের মানসিক সংযোগ ছিল। ফলে একবিংশ শতকের স্মার্ট ফোনের যুগে নব্বইয়ের দশকের শিশুদের অনেকেই মিস করেন তাঁদের শৈশবকে। তালিকায় রয়েছেন মানালি দে (Manali Dey)-ও। বর্তমানে তিনি জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক ‘কার কাছে কই মনের কথা’-য় অভিনয় করছেন। মানালি কয়েকদিন আগে শৈশবের ছবি শেয়ার করেছিলেন ইন্সটাগ্রামে। এবার তিনি শেয়ার করলেন আরও একটি ছবি। ইন্সটাগ্রামে সপ্তাহের গোড়াতেই মানালির নস্টালজিয়ায় আক্রান্ত সেই ছবি ভাইরাল হল ও মনে করিয়ে দিল নব্বইয়ের দশককে।

মানালির শেয়ার করা ছবিতে তিনি একরত্তি। পরনে রয়েছে সাদা রঙের স্লিভলেস ফ্রক। তাতে রয়েছে আকাশি ও গোলাপি রঙের ফ্লোরাল প্রিন্ট। তখন ‘স্লিভলেস’ নয়, এই ধরনের ফ্রককে ‘হাতকাটা’ বলার চল ছিল। ফ্রকের হাতায় রয়েছে ঝালর। মাথা ভর্তি কালো বয় কাট চুল। কানে সোনার রিং পরা মানালির বয়স সেই সময় ছয়-সাত বছর। খাটের উপর মাদুর পেতে বসে রয়েছেন তিনি। উদগ্রীব হয়ে তাকিয়ে রয়েছেন ক্যামেরার দিকে। এই ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক হিসাবে বিখ্যাত সঙ্গীতশিল্পী সবিতা চৌধুরী (Sabita chowdhury)- র ‘তাই রে নাই রে না’ গানটি ব্যবহার করেছেন মানালি। ছবিটি শেয়ার করে ক্যাপশনে পোস্ট করেছেন চোখে হাত দিয়ে ঢাকা দুটি বাঁদরের ইমোজি।

অভিনেত্রী অপরাজিতা ঘোষ (Aparajita Ghosh) মানালির ছবির কমেন্ট সেকশনে তাঁর মিষ্টতার প্রশংসা করেছেন। মানালির অনস্ক্রিন স্বামী পরাগ ওরফে দ্রোণ মুখার্জী (Dron Mukherjee) লিখেছেন, “ও লে বাবা লে”। শিশুশিল্পী হিসাবে অভিনয়ে আত্মপ্রকাশ করেছিলেন মানালি। কিন্তু একটু বড় হওয়ার পর স্টার জলসার ধারাবাহিক ‘বউ কথা কও’-এ মৌরির চরিত্রে অভিনয় করে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিলেন তিনি।

এরপর একাধিক ধারাবাহিক ও ফিল্মে অভিনয় করেছেন মানালি। বর্তমানে ‘কার কাছে কই মনের কথা’-য় শিমুলের চরিত্রে দেখা যাচ্ছে তাঁকে।

whatsapp logo