প্রাইভেট টিউটরের সঙ্গে শরীরের খেলায় মেতে উঠলেন ছাত্রী, সাহসী দৃশ্যে ভরপুর এই ওয়েব সিরিজ
বর্তমানে এখন ওয়েব সিরিজ দেখার নেশার মতন সাধারণ মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে। একটা সময় মানুষ যখন কার্যত ঘরবন্দী হয়ে বসেছিল, তখন কিন্তু মুঠোফোনের মাধ্যমে ছোট ছোট ওয়েব সিরিজ তাদের সময় কাটানোর জন্য একমাত্র পথ ছিল। ছোট ছোট ওয়েব সিরিজগুলো দেখতেও যত সুন্দর এবং দেখতেও কম সময় লাগে, বর্তমান প্রজন্মের হাতেও তো সময় কোথায়। তারা এতটাই ব্যস্ত থাকে, যে টেলিভিশনে বসে দীর্ঘক্ষণ সময় ধরে সিনেমা দেখা, তাদের পক্ষে কিছুতেই সম্ভব নয়। তখন সেই জন্য তারা এই মুঠোফোনের মাধ্যমে ওয়েব সিরিজগুলো দেখে ফেলে।
এই ওয়েব সিরিজের মাধ্যমে অনেক নতুন নতুন অভিনেতা অভিনেত্রী নতুন করে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছেন। বিশেষ করে এই ধরনের সিরিজগুলোতে যারা অভিনয় করেন, তারা কিন্তু অন্যান্য সিনেমায় যারা অভিনয় করেন, তাদের থেকে অনেক বেশি সাহসী হয়, কারণ এই ধরনের ওয়েব সিরিজের পরতে পরতে ছড়িয়ে থাকে, অনেক সাহসী রোমান্টিক দৃশ্য। যার জন্য আপনাকে অবশ্যই প্রাইভেসি খুঁজতে হবে।
বর্তমান যুগে ব্যস্ততার মাঝে মানুষের হাতে সময় থাকেইনা। এমন পরিস্থিতিতে সিনেমা হলে গিয়ে সিনেমা দেখার সময় কারুরই নেই। তাইতো হাতের মুঠোয় যদি একটা মুঠোফোন থাকে তাহলে তো কোন কথাই নেই। তবে বর্তমান প্রজন্মের হাতে যেহেতু সময় কম, খুবই কম। তাই তারা মুঠোফোনে ওয়েব সিরিজ দেখার দিকেই বেশি ঝুকছে। পাতি একটা এন্ড্রয়েড ফোন থাকলেই খুব সহজে চটজলদি এই ওয়েব প্লাটফর্ম গুলিতে ঘুরে আসা যেতে পারে।
সম্প্রতি প্রাইম শর্টএ দেখা যাচ্ছে ওয়েব সিরিজটির নাম। এই সিরিজ এর নাম মি. টিচার। একজন দম্পতিকে সুখের সংসার করতে দেখা যাচ্ছে। তাদের মেয়েকে পড়াশোনা করানোর জন্য একজন টিউশন টিচারকে রাখা হয়। এই টিউশন টিচার তার বাড়িতে আসার পরেই তার সঙ্গে একটু ছাত্রী আছে একটা মাখোমাখোর সম্পর্ক তৈরি হয়। রিপ্রোডাকশন চ্যাপ্টার পড়াতে গিয়ে তিনি ওই ছাত্রীকে প্র্যাকটিকাল ভাবেই সবকিছু বুঝিয়ে দিতে চান। কিন্তু ছাত্রী কিছুতেই স্যারের এই কাজকর্ম মেনে নিতে পারে না, তবে আস্তে আস্তে কিন্তু সেই ছাত্রী ও বিষয়টিকে মেনে নিতে বাধ্য হোন এবং পরবর্তীকালে সেই দম্পতির মধ্যে নারীর সঙ্গেও সেই স্যারের একটা সম্পর্ক তৈরি হয়। দেরি না করে আগে দেখে ফেলুন অসাধারণ ট্রেইলার, তারপরও যদি ভালো লাগে অবশ্যই পুরো সৃষ্টি দেখতে পারেন এখন ওয়েব সিরিজ।